মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Dr. Abdus Sattar Molla, ২৮ জুন, ২০২২
ধর্মশিক্ষা আবশ্যিক বিষয় হলেও বিষয়টিকে non-scholastic category তে ফেলা হয়েছে। অর্থাৎ এই বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা হওয়ার কথা নয়। অন্যান্য non-scholastic learning area যেমনঃ স্বাস্থ্য সুরক্ষা, জীবন ও জীবিকা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি- বিষয়গুলোর জন্য আসলে পৃথক পাঠ্যপুস্তকই দরকার নেই। এসব বিষয়ের content বিজ্ঞান (জীববিজ্ঞান), বাংলা/ইংরেজি ও সামাজিক বিজ্ঞানে ঢুকিয়ে সেওয়া যায়। non-scholastic বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা হবে না বলে বই বানালেও এগুলো পড়া হবে না; অহেতুক অপচয় হবে। ধর্মশিক্ষাকে নোৈতিকতার প্রধান উৎস হিসেবে দেখতে হবে; তাই এটিকে scholastic category-তে ফেলতে হবে। আরেকটি কথা। কেরাণীদের draft করা চিঠি যেন NCTB কর্তৃপক্ষ ভালো করে দেখে স্বাক্ষর করেন। উপরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে 'জাতির' পরিবর্তে 'জাতীর' লেখা রয়েছে। NCTB-র চেয়ারম্যান ও বোর্ড-সদস্যদের এগুলো খেয়াল করা দরকার।
Sheikh Md. Ahasan Ullah Siddique, ২৪ জুন, ২০২২
চারটি প্রধান বই ব্যতিত সকল ধর্মের ভাল বিষয়ের সমন্বয়ে ‘সম্মিলিত ধর্মশিক্ষা’ , তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব অথবা ‘নীতি শাস্ত্র’ হিসেবে নতুন বই প্রবর্তন করা যায় কিনা? কারণ বর্তমানে মানুষ ধর্ম শিখছে কিন্তু নৈতিকতা ভালভাবে শিখছে না। ধর্মীয় বৈষম্য চরম আকার ধারণ করছে। ধর্মীয় সহিষ্ণুতা থাকা খুবই জরুরী।
Bipul mandal, ২৪ জুন, ২০২২
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কৃষি শিক্ষা বইটা থাকা দরকারি।