মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Abdur Rahman, ১২ নভেম্বর, ২০২২
৩৫ প্লাসরা নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করে শুধুই ভাগান্তি অর্জন করলেন।
Nazneen Sultana, ১২ নভেম্বর, ২০২২
তারপরও আমরা শেখাই ছাত্রছাত্রীদের-"সুশিক্ষিত মাত্রই স্বশিক্ষিত"। যেন তারা প্রকৃত শিক্ষিত হয়। যেন তাদের স্বপ্ন ভঙ্গ না হয়।আশা এবং প্রাপ্তিতে সুখী হয় তারা।
Nazneen Sultana, ১২ নভেম্বর, ২০২২
বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স সম্পন্ন করতে করতেই বয়স ২৭/২৮ হয়ে যায়। সরকারী চাকরীতে আবেদনের বয়সসীমা ৩০, হাতে সময় শুধু ২/৩ বছর। ২০১৮ সালের নভেম্বরের আগে যারা জানতো না যে বেসরকারীতে বয়সসীমা ৩৫ করা হচ্ছে....তারপর যখন করা হলো হঠাৎ, অপেক্ষায় ছিলেন সবাই গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করবেন.....তারা এখন কে কোথায় কেমন আছেন তা কি কেউ কল্পনা করতে পারেন? শিক্ষক হবেন বলেইতো তারা অন্য সেক্টরগুলোতেও চেষ্টা করলেন না। বয়স যে সেইসব ক্ষেত্রেও শেষ! সরকারী চাকরীতে বয়সসীমাটা ছাত্রজীবন থেকেই জানা থাকে বলেই মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা যায়। কিন্তু NTRCA'র ব্যাপারটাতো সম্পূর্ণই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো ২০১৮ সালে ৩৫+ দের কাছে। এখন যারা পাশ করছেন, তারা সৌভাগ্যবান।কারণ আপনারা জানেন ৩৫+ হবার আগেই চাকরীর সর্বাত্মক চেষ্টা করে যেতে হবে। By hook or by crook. কিন্তু ২০১৮ সাল যাদেরকে অযোগ্য করেছে....তারা কি তা জানত? সবাই রিট করতে যায়নি....শাহবাগে সবাই যায়নি। বঞ্চিতদের বিশাল অংশের এক অতি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র তারা। বৃহৎ অংশই চুপ। পাছে অনাকাঙ্ক্ষিত মন্তব্য শুনতে হয়,,পরিস্থিতিতে পড়তে হয় "শিক্ষা ও প্রকৃত শিক্ষিতের আকাশ-পাতাল ব্যাবধানের কারণে।
MD. MASUD RANA, ১২ নভেম্বর, ২০২২
A lot of thanks to NTRCA for the benevolent decision.