প্রশিক্ষণ দেওয়া যেমন দরকার তেমনি প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শিক্ষকেরা নিজ নিজ স্কুলে এসে তাদের প্রশিক্ষিত বিষয়ে পাঠদান করছে কিনা তা দেখা খুবই দরকার। কারণ নিবিঢ় মনিটরিং এর অভাবে
ও স্কুল কর্তৃপক্ষের স্বেচ্চাচারিতার কারণে শিক্ষকেরা প্রশিক্ষিত বিষয়ের উপর পাঠদান কর্তে
পারবে না। ফলে প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য অনেকাংশে ব্যাহত হবে।
আমাদের শিক্ষকদের একটি অংশ সরকার বিরোধী মনোভাবাপন্ন হওয়ার কারণে তারা বর্তমান শিক্ষানীতি নিয়ে দারুণ বিরক্ত, তাদের আশা - সামনের দিনে এই সরকারকে ফেলে দিতে পারলে তখন এসব- রীতিনীতি কিছুই তাদের মানতে হবে না,পুর্বের অবস্থায় ফিরে যাওয়া যাবে।
তাই তাদের নীতিহলঃ-এসব ঝামেলা এখন কোন রকমে হজম করে পার করে যেতে হবে, কোন মতেই এর সঠিক বাস্তবায়ন করা যাবে না।
অতএব, আমার কথাগুলো আমলে নিয়ে, সরকারী আদেশ ১০০% বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করাই হচ্ছে সরকারের দ্বিতীয় মুখ্য কাজ। নতুন শিক্ষানীতির সুন্দর বাস্তবায়ন কামনা করি।