নিজস্ব উদ্যোগে পহেলা নববর্ষ উদযাপন করা সকল বাঙ্গালিদের একান্ত দায়িত্ব। নববর্ষসহ দেশের সকল ধরনের দিবস ও কর্মসূচি পালন করবে কিন্ত অধিকারের বেলায় শিক্ষক জাতিরা পিছিয়ে থাকবে সেটা এক ধরনের বৈষম্যের নামান্তর। সকল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পহেলা নববর্ষ পালনের জন্য সরকার নির্দেশ প্রদান করেছেন। আর ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অপরিমেয় বিশ্ব সংস্কৃতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে প্রচার করতে নির্দেশ দেয়। তাহলে ইউনেস্কো কেন শিক্ষকদের সকল ধরনের অধিকারের বেলায় চুপ থাকে? নাকি শিক্ষকদের অধিকারের বিষয়টি সরকার ইউনেস্কোর নিকট গোপন রাখে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকরা যাবতীয় অধিকার অধিকার থেকে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত হচ্ছে সেই ব্যাপারটি ইউনেস্কোকে জানানো দরকার।
মো: রমজান আলী, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩
কতিপয় অসভ্য মানুষ শিক্ষক পরিচয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তথাকথিত অনশন করে। আবার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেই বিষোদগার করে, ফেসবুকে বাজে কথা বলে ও লেখে।
দুই পয়সার মাস্টাররা জানে না তারা কি জানেন না। তারা জানে না সাংবাদিক কারা ও সাংবাদিকতা কি।
তারা শুধু জানে গ্রামের কতিপয় বখাটে নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করে। আর এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা সবাইকে ওই রকম মনে করে।
ওইসব শিক্ষকদের জন্যই আজ প্রেসক্লাব ছাড়তে হলো।