চমৎকার! চমৎকার! অধ্যাপক স্যার কী না নৈতিক দায়িত্ব পালন করতে গেছেন!এবার বুঝুন প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সহ-প্রধান নিয়োগ কত স্বচ্ছ হয়! ঔষধ দিবার জায়গা আর অবশিষ্ট রইল কোথায়!যে অব্যবস্থা দীর্ঘ দিন যাবৎ বহাল রাখা হয় তার কুফল তো ভোগ করতেই হবে।বিগত প্রায় তিন যুগ বা তার একটু কম সময় ধরে এ অবস্থা চলতে চলতে এ অবস্থায় পৌঁছেছে।এটা মনে হয় দেখেও না দেখার ভান করে চলছে কর্তৃপক্ষ।এ যেন সেই আড়াই কোটি ভূয়া ভোটারের মতো হলে মন্দ কী?এ দায় থেকে শিক্ষাকে নিস্কৃতি দেওয়া আদৌ কী এখন আর সম্ভব?রন্ধে রন্ধে এরা এমনভাবে ঘাপ্টি মেরে বসে আছে যেন এদের হাত থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার কোন পথ খোলা নেই। কর্তৃপক্ষের নিকট আকুল আবেদন কাল বিলম্ব না করে এখনই এই ব্যবস্থার চিরতরের জন্য বন্ধ করুণ।