অনেক বাটপার শিক্ষক পদে চাকরি পেয়েছে। তারা মনে করে তারাও শিক্ষক। আসলে তা নয়। তারাই বলে থাকেন, ২০১৮ সালের ঘটনা , কোন প্রমাণ নাই , লেনদেনের ডকুমেন্ট নাই ,মৌখিক কথার ভিত্তিতে শুধু শুধু একজন মানুষকে এভাবে হয়রানি করার কোন মানেই হয় না ।
কথিত শিক্ষকরা আবার সাংবাদিকদের জ্ঞানও দেয়।
মো. রবিউল ইসলাম, ২৭ মে, ২০২৩
আপনাদের অবাক হওয়া দেখে আমি যারপরনাই অবাক না হয়ে পারলাম না। কালেভদ্রে দুই একজন ছাড়া এমন কোনো শিক্ষক নেতা কি দেখেছেন যিনি নিজের খেয়ে সাধারণ শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার দেনদরবার করার মতো বনের মোষ তাড়ানোর দায়িত্ব কাঁধে নেন?