এ ঘটনা যশোর বোর্ডের নতুন নয়। সম্ভবত ২০১৮ সালে কৃষিশিক্ষা(১৩৪) বিষয়ে প্রধান পরীক্ষক হন শিরিনা নামের একজন গ্রন্থাগারিক যিনি চাকুরী করেন পিএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা। মজার বিষয় হলো কোন পরীক্ষক ঐ শিরিনাকে কোনদিনই দেখেননি। মোবাইলে সব কাজ সমাধা করতেন শিরিনার স্বামী মেহেদী যিনি বেগম রোকেয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান।
Porimal kumar paul, ২০ জুন, ২০২৩
অনেক অনিয়ম হচ্ছে কেউ ২০০ খাতা পাচ্ছে আবার কেউ ৩০০-৪০০ খাতা ও পাচ্ছে।