মাদরাসা অধিদপ্তর সমীপে, মাদরাসার প্রতি কেন দৈত নীতি. উৎসব ভাতার অর্ডার ব্যাংকে পৌঁছায় শেষ কর্মদিসে ৩.৩৫ ঘন্টায় শিক্ষকগণ অপেক্ষা করে করে চলে যাবার পর, এটা কি শিক্ষকদের সাথে তামাশা নয়! জুন-২৩ মাসের বেতন নাকি নতুন অর্থবছরের বরাদ্দ থেকে দেওয়া হবে বলে ছাড়ে দেরি হচ্ছে, অথচ স্কুল- কলেজের বেতন ইতোমধে ছাড় হয়েছে । এটা কি সরকারের কু-নজর, নাকি অধিদপ্তরের গাফেলতি আমাদের বোধগম্য নয় । এরকম লুকোচুরি খেলা স্বল্প বেতনে চাকরি করাই যাদের একমাত্র আয়ের উৎস তাদের উৎসবকেকি ভাবে নিমিষেই দীর্ঘশ্বাসে পরিনত করে , তার খবর কে রাখে । অথচ আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের উন্নয়নের মহাসড়কের সারথি ।