আসলেই প্রায় মাদ্রাসার সুপার ভেজাল, টাকার জন্য কুত্তা পাগল।আমার পরিচিত এক সুপার দিরাই’র সে তার ছাত্র কে না নিয়ে মোটা অংকের টাকা নিয়ে একজন মহিলা নিয়োগ দিল।পরে এই নিয়োগ বাতিল হলো। এই চুরা সুপার দিরাই’র সব কিছু লুটে পুটে খাচ্ছে, তার পর ও দিরাই’র মানুষের সমালোচনা করে। কত বড় হারামি সে।আমি তাকে বলছিলাম তোমার ছাত্র তাকে নিয়ে নাও।সে তখন পেপার বলে। জানিনা যে তিন জন ভুক্তভোগী তারা সত্য হলে,সুপার কে এমন বাদাম দেওয়া উচিত যেন জীবন এ সোজা হয়ে দাড়াতে পারে না। যদি আমার ভেলায় এমন হইত তবে সুপার কে উচিত শিক্ষা দিতাম।
আব্দুস সবুর মিয়া, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
নতুন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা আর মাধ্যমিকে জুনিয়র হিসেবে এমপিওভুক্ত স্কুল (৮ম শ্রেণি) আর সেসকল প্রতিষ্ঠান ১০ শ্রেণির এমপিওভুক্ত হলে শিক্ষক নিয়োগের অনিয়মের বিষয়টিই যেন নিয়মে পরিনত হয়।যা অতি দুঃখের বিষয়। ২০১৯ সাল হতে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়েছে সেগুলো ভালো করলে দেখলে অনিয়মের বিষয়টি দেখা যাবে।ব্যানবেইজ এর শিক্ষক ভেরিফাই অংশে সার্চ করলে এই অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়টি স্পষ্ট হবে।২০১৫ সালে সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এন্ট্রি লেভেলের শিক্ষক নিয়োগের দায়িত্ব এনটিআরসিএ কে প্রদান করে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় সরকার কর্তৃক কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২০১৯/২০২১ সালে ১০ম শ্রেণি এমপিওভুক্ত হলো আর প্রতিষ্ঠান ২০১৫ সালের পূর্বে নিয়োগ দেখিয়ে শিক্ষককে এমপিওভুক্ত করান কিন্তু ব্যানবেইজের শিক্ষক ভেরিফাই অংশে সার্চ করলে সে শিক্ষককের তথ্য আছে ২০২০ সাল হতে সে নিয়োগ কি অবৈধ নিয়োগ হব।যদি তাই হয় ২০১৯ সাল হতে এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের তথ্য যাচাই-বাছাই করলে প্রকৃত সত্য প্রকাশ পাবে।আর আমরা হয়তোবা জাল শিক্ষক এর অপবাদ হতে মুক্ত হতে পারব। শুভ প্রত্যাশা।
Md Rashedul Islam, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এসব দূর্নীতিবাজ সুপারদের স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হোক।