অনার্স-মাস্টার্স পাশ যেকোনো সহকারী শিক্ষকের ১০ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতার পরে ৪০ বছর বয়স হয়ে যাবে। তারপর কোন কারণে ৫ বছর সার্কুলার না হলে তারা বিভাগীয় প্রার্থীতার সুযোগটাই বঞ্চিত হলো। অতীতে এমন বহুবার সার্কুলারের ৫-৮ বছর গ্যাপ ছিল। সুতরাং সরকারের উচিত এই বিধিমালাটি পুনর্বিবেচনা করা।
Yeakub Ali, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
বৈষম্য কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি? এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩য় শ্রেণি ও ৪ র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দেখুন। একজন চাকুরীজিবীর উন্নতিই হচ্ছে তাঁর পদোন্নতি হওয়া।
সারা জীবনে তাদের কোন পদোন্নতি নেই। বেতনও অনেক কম, ৩য় শ্রেণির বেতন=৯৩০০/= ও ৪র্থ শ্রেণির বেতন=৮২৫০/= ও বাড়ী ভাড়া+ চিকিৎসা ভাতা=১৫০০/=।
২০২৩ সালে এই বেতনে কি সংসার চলে?
অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের প্রায়ই পদোন্নতি দিতে দেখা যায়।
এমপিও নীতিমালায় সমস্ত সুযোগ সুবিধা সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে।
এ কেমন নীতিমালা?
এই সব বৈষম্য দেখে মনে হয় ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা এদেশের নাগরিক নয়!!!
সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকগণ কতটুকু নীতিবান? যারা ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের পদোন্নতি নীতিমালা তৈরি বন্ধ করেছেন।
রাষ্ট্র কোন শ্রেণির নাগরিকের প্রতি বৈষম্যমূলক আইন বা বৈষম্যমূলক নীতিমালা প্রনয়ন করতে পারে?
সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকগণের প্রতি আমার প্রশ্ন থাকলো। আশাকরি উত্তর দিবেন।
ADAM SAFIULLAH, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
ইবতেদায়ী প্রধান হওয়ার জন্য জুনিয়র শিক্ষক, ক্বরীদের বিষয়ে সর্ব শেষ খবর জানাবেন।