একজন চাকুরীজিবীর উন্নতিই হচ্ছে তাঁর পদোন্নতি হওয়া।
বৈষম্য কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি? এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩য় শ্রেণি ও ৪ র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দেখুন।
সারা জীবনে তাদের কোন পদোন্নতি নেই। বেতনও অনেক কম, ৩য় শ্রেণির বেতন=৯৩০০/= ও ৪র্থ শ্রেণির বেতন=৮২৫০/= ও বাড়ী ভাড়া+ চিকিৎসা ভাতা=১৫০০/= প্রনোদনা=১০০০/=।
২০২৩ সালে এই বেতনে কি সংসার চলে?
অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের প্রায়ই পদোন্নতি দিতে দেখা যায়।
এমপিও নীতিমালায় সমস্ত সুযোগ সুবিধা সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে।
এ কেমন নীতিমালা?
এই সব বৈষম্য দেখে মনে হয় ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা এদেশের নাগরিক নয়!!!
সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকগণ কতটুকু নীতিবান? যারা ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের পদোন্নতি নীতিমালা তৈরি বন্ধ করেছেন।
রাষ্ট্র কোন শ্রেণির নাগরিকের প্রতি বৈষম্যমূলক আইন বা বৈষম্যমূলক নীতিমালা প্রনয়ন করতে পারে?
S M RAJU, ০৭ অক্টোবর, ২০২৩
""আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে উৎসব ভাতা, বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় শতভাগে উন্নীত করা সহ ৫ দাবি"""................এটা কি নিছক দাবি!! না আগামীর বার্তা??