বদলীর জন্য নিবন্ধনবিহীন আগ্রহী শিক্ষকদের নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাক্রম তৈরি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বয়সের কোন সীমা রাখা যাবে না। সম পদ বা সম স্কেল নয় বরং একই বিষয় হলেই বদলীর সুযোগ থাকতে হবে। শূন্য পদের বদলী প্রত্যাশীদের মেধাক্রম অনুযায়ী এবং মেধাক্রম সমান হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য ক্রাইটেরিয়া অনুসরণ করা যেতে পারে। যদি কোন কলেজে প্রভাষক পদ শূন্য হয় তা হলে সহকারী অধ্যাপক এবং প্রভাষক উভয় পদাধিকারীদের আবেদন করার সুযোগ থাকতে হবে। এবং বদলীর পরও পূর্বের বেসিক বহাল রাখতে হবে। এই নিয়মে বদলী নিয়ে কোন জটিলতা থাকবে না। দয়া করে ভেবে দেখবেন।
Suraiya Akter Akter, ০৪ নভেম্বর, ২০২৩
বদলী প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হউক । এমপিওভূক্ত শিক্ষক ও শিক্ষিকা বিভিন্ন অসুবিধা হওয়া সত্ত্বেও চাকুরী করে যাচ্ছেন । মনে অশান্তি রেখে কোন কাজের ভালো ফলাফল আসেনা । ছেলেমেয়ে একজায়গায় আর স্বামী আরেক জায়গায় শিক্ষিকা একজায়গায় এরকম অশান্তি থাকলে পাঠদানে ম্ননোযোগী থাকা যায়না ।!বছরের পর বছর এই অবস্থার পরিবর্তন করা হউক ।
Khalil Master, ০৪ নভেম্বর, ২০২৩
এইদেশে সব হবে শুধু শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার দেওয়া হবে না। কোন কালেই শিক্ষকদের সঠিক মূল্যায়ন ছিল না, আজও নাই। প্রায় সবাই মনে করে বিদ্যালয়ের কোন খরচ নেই আর শিক্ষকদের টাকার দরকার কি? যে সকল অফিসে ঘোষ গুন্জা চলে তাদের মূল্যায়ন ঠিকই আছে । এতো গেলো বাহিরের অবস্থা, ভিতরে আরও খারাপ। শতকরা কয়জন শিক্ষক নিজের উন্নয়ন চায়।