স্কুলের শিক্ষকরা কোন ছুটিই ভোগ করেননি। স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকদের অবস্থাতো আরো করুণ।কলেজও সামলান। ক্লাস, পরীক্ষা, খাতা কাটা, মূল্যায়ন সভই করেন।সাথে স্ক্যলেরও। ১৪ তারিখ থেকে ছুটিতে যাওয়ার কথা ছিল। আগের সিডিউলে ট্রেনিং হয়ে গেলেই "মানুষ গড়ার এই কারিগর" নামে অভিহিত করা ক্লান্ত মানুষগুলো আগামী বছরের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করে নিতে পারত।
ট্রেনিং ছাড়া শিক্ষকতার যথাযথ ফল পাওয়া যায়না। তারপরও মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই মানসিক এবং কায়িক শ্রম দিয়ে যাওয়া কারিগরদের একটু রেস্ট সত্যিই দরকার ছিল।কারণ এই সত্যটা প্রতিষ্ঠানও বুঝে না।