মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

সর্বশেষ এম‌পিও নী‌তিমালা অনুযায়ী (৭.২.১ ও ৭.২.২ ধারা) একজন মাধ‌্যমিক শিক্ষ‌কের বিষয়‌ভি‌ত্তিক বিষয়সহ অর্থাৎ মূল বিষয় ছাড়াও আরও দুই‌টি বিষ‌য়ে অর্থাৎ নূন‌্যতম তিন‌টি বিষয়ে পাঠদান করা‌তে হ‌বে ।যা নতুন কা‌রিকুলাম অনুযায়ী সাংঘ‌র্ষিক । নী‌তিমালা অনুযায়ী ক্লাস রু‌টিনে বিষয় বন্টনসহ রু‌টিন করার দায়িত্ব স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান‌কে দি‌লে কোনো সমস‌্যায় হ‌বার কথা নয় কারন তখন সব শিক্ষ‌কের সপ্তা‌হকি ক্লাসের সমতা আনা সম্ভব ।

এ ধরনের বিষয় অতি সাধারণ বলে মনে করি। বরং এর এয়ে আরও জঘন্য জঘন্য অনিয়ম করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে যাচ্ছে। কিন্ত এসব অনিয়ম দেখার কেউ নেই। মনিটরিং এর নামে সারা দেশে দু একটা করে দেশের সব শিক্ষা কর্মকর্তাগন ভুয়া তথ্য পাঠিয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে মাত্র।

একই স্কেলে চাকরী করে বাংলা,ইংরজি,গণিত,বিজ্ঞান,সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষকদের সাপ্তাহিক ক্লাস ২১টি এবং অন্যান্য বিষয়ের শিক্ষকদের সাপ্তাহিক ক্লাস ৭টি বা ৮টি। ।ক্লাস রুটিন সমন্বয় করা হোক তা না হলে উপর্যুক্ত বিষয়ের জন্য আরো একজন করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হোক।

আমাদের প্রতিষ্ঠান এই রুটিন মানে না উনারা মনে করেন সবাইকে সমান দায়িত্ব দিতে হবে তাই তারা নিজের মত করে ক্লাস চালান।

কোন কোন প্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামের রুটিন মানা হচ্ছে না । ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা একজন নিচ্ছেন আবার সপ্তম শ্রেণীর বাংলা আরেকজন আবার দশমের বাংলা প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপকদের দিয়ে করানো হচ্ছে সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোতে ।

কোন কোন প্রতিষ্ঠানে নতুন কারিকুলামের রুটিন মানা হচ্ছে না । ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা একজন নিচ্ছেন আবার সপ্তম শ্রেণীর বাংলা আরেকজন আবার দশমের বাংলা প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপকদের দিয়ে করানো হচ্ছে সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোতে ।