দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র ছাত্রীরা বিভিন্ন একাউন্টের মাধ্যমে উপবৃত্তি গ্রহন করতো। পূর্বে উপবৃত্তি ছাত্রী শতকরা ৪০% আর ছাত্র শতকরা ২০% হিসাবে দরিদ্র এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের যাচাই বাছাই করে কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন করা হতো। এতে অভিভাবক এবং কর্তৃপক্ষের সাথে কোন ধরনের মতবিরোধ হতো না। হঠাৎ করে প্রচলিত প্রথাকে উচ্ছেদ করে ইচ্ছা মাফিক কেউ পাচ্ছে, আবার কেউ পাচ্ছে না পূর্বেকার নিয়মের কোন বালাই ও নেই, যার কারনে প্রতিষ্টানের সাথে অভিভাবকদের সাপে নেউলে সম্পর্কের সৃষ্টি হয়েছে, যা প্রতিষ্টানের জন্য সুখকর নয়। তদুপরি কর্তৃপক্ষ আরো একটি উটকো ঝামেলা বাঁধিয়ে দিয়েছে, পূর্বে যে কোন মোবাইল ব্যাংকিং সহ প্রত্যেক একাউন্টের মাধ্যমে উপবৃত্তি প্রদান করা হতো, এখন নাকি নগদ একাউন্টের মাধ্যমে উপবৃত্তি প্রদান করা হবে, কয়েকদিন ধরে শত চেষ্টা করার পর ও সার্ভারের কারণে কাজ করা যাচ্ছে না। সুতরাং কতৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন পূর্বের ন্যায় যাচাই বাছাই করে কমিটির মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য ছাত্র ছাত্রীদের নির্বাচিত করে যে কোন একাউন্টের মাধ্যমে উপবৃত্তি প্রদান করলে প্রতিষ্টান এবং অভিভাবকদের মধুর সম্পর্ক গড়ে তোলা হউক।
মোহাম্মদ মুছা, ১১ মে, ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র ছাত্রী
মোহাম্মদ আবু জাহেদ, ১১ মে, ২০২৪
যাদের যে একাউন্ট পূর্বে খোলা হয়েছে সে একাউন্টে টাকা দেওয়া হোক। নূতন কোন একাউন্ট খোলার দরকার হলে সেটি যেন নগদ খোলা হয় সে সিদ্ধান্ত দেয়া হোক।
md mezanur rah man, ১১ মে, ২০২৪
সার্ভারে যে সমস্যা তাতে সময় আরও এক মাস বারানো উচিত