অভিযোগটি খুবই লজ্জ্বাজনক ও গুরুতর। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. শাহজাহান মোল্লা যদি সত্য কথা বলেন তবে তাকে পুরস্কৃত করা উচিৎ। আর মিথ্যা বললে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানাচ্ছি।
"""কেন্দ্রের সুপার মোবাইল জব্দের বিষয়টি স্বীকার করলেও যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. শাহজাহান মোল্লা বলেন, ‘ওই শিক্ষক কোনো মোবাইল ফোন জব্দ করেননি। কিংবা ওই মোবাইল কারও কাছে জমাও দেননি। তিনি মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করেছেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘ওই শিক্ষক নিয়ম ভেঙে হলের মধ্যে নিজের মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন।"""