সব প্রতিষ্ঠানে তো ফটোকপির সুযোগ নেই, তাই দোকান থেকে ফটোকপি করার সময়ও বাইরে ফাঁস হতে পারে।
Tabiatkowser, ০৬ জুলাই, ২০২৪
শিক্ষকদের মধ্যে যদি আন্তরিকতা না থাকে তাহলে শিক্ষকদের হাজারো প্রশিক্ষণ দিয়ে কোন কাজের কাজ কিছুই হবে না। আমি মনে করি শিক্ষকরা নামে মাত্র প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে টাকাগুলো পকেটে নিচ্ছে। অন্যদিকে প্রশিক্ষণের দোহাই দিয়ে বিভিন্ন আমলারা ও শিক্ষার দায়িত্বে জেলা উপজেলায় ও মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গরা যারা রয়েছে তাদের সেই সুযোগে মাল বানানো ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না। উল্লেখ্য যে প্রশিক্ষণ যারা দেয় তাদের মধ্যে যেমন যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে তেমনি শিক্ষকরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ করছে না।
Tabiatkowser, ০৬ জুলাই, ২০২৪
দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন কিছু শিক্ষক নামের কুলাংগারদের অবস্থান। যারা শিক্ষাকে বাণিজ্য বানিয়েছে। তারা নিজেকেও যেমন অনৈতিক কার্যকলাপ করে নিজের মগজ পচিয়েছে অনুরূপ আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীদেরও এসব শিক্ষকরা মেধা শূন্য করে জাতিকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে।
Tabiatkowser, ০৬ জুলাই, ২০২৪
শিক্ষার্থীদের চোখ ও মন থাকত পড়ার টেবিলে আর এখন চোখ ও মন ধ্যান থাকছে ফেসবুকে আর ইউটিউবে। আক্ষেপ লাগে সেই দিন কোথায় হারিয়ে গেল
Tabiatkowser, ০৬ জুলাই, ২০২৪
পরীক্ষার আগের রাতে ফের সব শ্রেণির প্রশ্নফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। ইউটিউব ও ফেসবুকে রাতেই তা সমাধানসহ ছড়িয়ে পড়ে। এই প্রশ্ন কীভাবে স্যোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ছে তা নিয়ে শিক্ষক ও অভিভাবকদের মাঝে কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থায় আর কোন গতি ফিরিয়ে আসবে না। এভাবে নকলের প্রতিযোগিতা, প্রশ্ন ফাসের প্রতিযোগিতা দিনের পর দিন চলতে থাকবে।