কোটা সংবিধানে নেই, তাহলে সরকার বা কোট যদি কোটার পক্ষে রায় দেয় সেটা হবে সংবিধান বিরোধী,কোটায় মূলত অযোগ্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়,এটাও এক প্রকার চুরি।চোরে চুরি করে রাতে তাই তাকে চোর বলে, আর এখানে চুরি হচ্ছে কোটার মাধ্যমে। মুক্তিযুদ্ধারা ৩০%কোটা পাওয়ার যোগ্য তবে তাদের সন্তান, নাতি,পুতিতো মুক্তিযোদ্ধা না,তারা কেন এতো সুবিধা পাবে।ভারতে ৮৩হাজার মুক্তিযোদ্ধা। তাদেরকে একটা সুবিধা দেওয়া হয়েছে,আমাদের দেশে তাদেরকে ২০০০০টাকা বেতন,ঘর,বিনা সুধে ঋণ,তাদের চৌদ্দ গুষ্টি কে সরকারি চাকরি,এটা জাতিকে দুভাগে বিভক্ত করেছে,এবং দেশকে ধ্বংসের পায়তারা। ২০১১সালে ৬২হাজার মুক্তিযোদ্ধা ছিল আর ২০২৪ সালে ৩ লক্ষ ৬৫হাজার মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে অবৈদভাবে।এই সাড়ে তিন লক্ষ লোকের জন্য এতো কিছু হলে বাকি ১৬কোটি ৯৯লক্ষ ৯৬হাজার লোকের জন্য কতো কোটার দরকার।ইতিহাস বলে ক্ষমতা চিরস্হায়ী নয়,একদিন এদের ধ্বংস আসবে।সবিধানকে বাদ দিয়ে সরকার বা কোট রায়দিতে পারে না, এটা কি অবৈদ না? প্রশ্ন আপনাদের কাছে