এই নিয়োগ পদ্ধতি একেবারে বাজে পদ্ধতি। আমি ২৫ জুলাই বড়লেখা, মৌলভীবাজার এ বড়লেখা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এ সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করি।উপজেলা শিক্ষা অফিসার আমার অংঙ্কতে মাইনাস কে প্লাস করে ভুল দেখিয়ে কেটে দিলেন, অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর এ কাউকে ৫ এ ৫ আর কাউকে ৫ এ ১/২ দিয়ে পিছিয়ে দিলেন। যাকে নেওয়ার তাকে আগের দিন প্রশ্ন দিয়ে দিলেন। এই সব কাজগুলো খুব সুকৌশলে করা হয়। প্রতিষ্ঠান এর সভাপতি কি কলমের এই মারপ্যাচ আর কতটা ধরতে পারেন। অধিকাংশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ এই রকম ই নিয়োগ চলছে। সব চেয়ে বেশি দূর্নীতি করেন ডিজির প্রতিনিধি, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, প্রতিষ্ঠান প্রধান তিন এর সমন্বয় এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এই কাজ গুলো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে ধর্মীয় পরিচয়, এলাকা প্রীতি, বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ও কাজ করে। যোগ্যরা অধিকংশ ক্ষেত্রে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই মাধ্যমিক এর সব নিয়োগ জাতীয় ভাবে নেওয়া প্রয়োজন।