কমিটি প্রথাই বাতিল চাই। যদি রাখতেই হয় তাহলে সরকারি স্কুল কলেজে যে কমিটি প্রথা আছে অনুরূপ কমিটি চাই। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা কমিটি মানিনা। এখন কোনো কমিটিই প্রতিষ্ঠানে কোনো দান করে না বরং প্রতিষ্ঠানে লুটপাট চালায়, শিক্ষকদের হ্যারাজ করে, দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে এবং নিয়োগ বাণিজ্য করে। এটাই তাদের মূল কাজ। আর একটি মহত কাজ হলো প্রতিষ্ঠান প্রধান তাদের অন্যায় দাবি না মানলে তাকে চাকরিচ্যুত করা ও মোটা অঙ্কের টাকা খেয়ে নতুন নিয়োগের পায়তারা করা। উল্লেখ্য এরা এতই ক্ষমতা ধর যে বহিষ্কৃত শিক্ষক হাইকোর্টের রায় নিয়ে এসেও আর যোগদান করতে পারে না করতে দেয়া হয়না। কমিটি হাইকোর্টকেও মানে না। এহেনো ক্ষমতাধর কমিটি থাকলে শিক্ষার পরিবেশ বিঘ্নিত হতে বাধ্য যার ফলে ছাত্র ছাত্রীরা যথা যথাযথ শিক্ষা পায়না এর প্রমাণতো বর্তমানে হাতে নাতে পাচ্ছি আমরা। কাজেই কমিটি প্রথা বাতিল চাই অথবা সরকারি স্কুলের ন্যায় কমিটি চাই।
যুক্তির পর যুক্তি না দিয়ে বিষয়টি হৃদয় দিয়ে বিবেচনার অনুরোধ জানাচ্ছি।