মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

তিনি শিক্ষকের সহযোগীতা ছাড়া শিক্ষক হয়েছেন মনে হয়।

হারে বোকাচোদা মন্তব্যকারী মাস্টার। ২০১৩ সালে বাদ দেয়ার পর হেফাজতের আন্দোলনের মুখে ২০১৭ সালে কবিতাটি ফের ৫ম শ্রেনির বাংলা বইয়ের ৮১ পৃষ্ঠায় যুক্ত করা হয়। না পড়েই মন্তব্য করে বোকাচোদা মাস্টাররাই মার খায় ছাত্রদের হাতে।

হারে বোকাচোদা মন্তব্যকারী। ২০১৩ সালে বাদ দেয়ার পর হেফাজতের আন্দোলনের মুখে ২০১৭ সালে কবিতাটি ফের ৫ম শ্রেনির বাংলা বইয়ের ৮১ পৃষ্ঠায় যুক্ত করা হয়। না পড়েই মন্তব্য করে বোকাচোদা মাস্টাররাই মার খায় ছাত্রদের হাতে।

অনেক বেয়াক্কেল জানে না যে, এই কবিতাটি ২০১৩ সালে বাদ দেয়ার পর কঠোর আন্দোলন শুরু হয়। তারপর ২০১৭ সালে আবার যুক্ত করতে বাধ্য হয় সরকার। পুরো রিপোট না পড়েই কতিপয় বেয়াক্কেল মন্তব্য করেন।

এ বিষয়ে েএকমাত্র দৈনিক শিক্ষাই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কিন্তু ২০১৩ সালের কথা মনে রাখার মতো শিক্ষকের অভাব । অনেক বোকাচোদা মন্তব্য করে

এদের মতো কিছু অপদার্থের কারনেই আজ শিক্ষার এই অবস্হা। ছোট্টকালে আমি এই কবিতাটি পড়েছি। এমন অনেকগুলো কবিতা, গল্প ছিলো। এক সময় জোক নামক একটা গল্প ছিলো। লেখক কত সুন্দরভাবে বড়লোক কতৃক গরীবকে শোষনের কথা ফুটিয়ে তুলেছেন। এই সব গল্প কিংবা কবিতাগুলো থাকলে আজ লেখাপড়ার এই অবস্হা হতো না। শিক্ষকের মর্যাদা এত ক্ষুন্ন হতো না।। সমাজে এত দুর্নিতিবাজ থাকতো না। এসব গল্প কিংবা কবিতাগুলোর মধ্যে শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে।