মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Mahmud, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররা ও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবে না? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী এবং দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। এ বৈষম্য যেন না থাকে এজন্য বিনীত অনুরোধ।
Mahmud, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররা ও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবে না? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী এবং দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। এ বৈষম্য যেন না থাকে এজন্য বিনীত অনুরোধ।
মোহাম্মদ মুছা শিক্ষক হুলাইন হযরত এয়াছিন আঃ হাঃ আঃ সিনিয়র মাদ্রসা, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
শিক্ষাবান্দ্বব সরকার ইবতেদায়ী শিক্ষকদের প্রানের আকুতি কালক্ষেপণ না করে অনতিবিলম্বে ১৩তম গ্রেডে রুপান্তরের মাধ্যমে আগামী মাস থেকে বেতন ভাতার সাথে কার্যকর করার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
মোহাম্মদ মুছা, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আমি ১লা সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ ইংরেজি থেকে ইবতেদায়ী সহকারী মওলবি হিসাবে কর্মরত আছি।অদ্যাবধি কোন সরকারই আমাদের আর্থিক অসঙ্গতির বিবেচনা করেন নাই, প্রত্যেকে তেলে মাথায় তেল দিয়েছেন। যতবারই পে স্কেল ঘোষণা করেছেন। অন্যান্য স্কেলের সাথে আমাদের ইবতেদায়ী শিক্ষকদের স্কেল পাহাড়সম তফাৎ, আমাদের শ দুই শত টাকা বাড়লে অন্যান্য স্কেলের তুলনায় হাজার দুই হাজার টাকার তারতম্য। মনে হয় আমাদের কোন ঘর সংসার নাই, আমরা বৈরাগী। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতির কশাঘাতে আমাদের সাংসারিক জীবন যখন বিপন্নের দ্বারপ্রান্তে ঠিক এমনি সময় আমাদের ইবতেদায়ী শিক্ষকদের জন্য ১৩তম গ্রেডের স্কেল প্রদানের ঘোষণা সত্যিই আনন্দের এমন অনুভূতি যা অবর্নণীয়। কর্তৃপক্ষের এই মহান উদ্যেগকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে স্বাগত। জানাচ্ছি।
Md Kamruzzaman (Akher), ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
মোঃ কামরুজ্জামান (আখের) আঃ মঃ অলোয়া মথুরাপুর আলিম মাদরাসা ধুনট, বগুড়া। সংযুক্ত ইবি শিক্ষকগণ যে কতবড় বৈষম্যের শিকার তা একমাত্র ভূক্তভোগীগণই জানে। আমি একজন ২য় বিভাগে ফাজিল পাশ করা ইবি-কিউ শিক্ষক। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর যাবৎ একই পদে চাকুরী করে অবসর গ্রহণের দ্বারপ্রান্তে এসেছি। জীবনের সর্বস্বটা উজাড় করে দিয়ে অগণিত প্রতিষ্ঠিত শিক্ষার্থী তৈরী করেছি। কিন্ত আমাদের ভাগ্যের কোনোই পরিবর্তন হযনি। সমাজে একজন শিক্ষক হিসেবে চলতে গিয়ে সর্বদা নিজেকেই প্রতারিত করতে হচ্ছে। কারণ, আমরা যা বেতন পাই তার চেয়ে অনেক বেশী ইনকাম করে একজন ভ্যান-রিক্সা চালক ও দিনমজুর! অথচ আমরা শিক্ষক...! জীবনের শেষবেলায় এসে এই সুখবরটি শুনে কিছুটা ভালো লাগছে বৈকি। জানিনা কবে তা বাস্তবায়ন হবে।
Md Kamruzzaman (Akher), ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
মোঃ কামরুজ্জামান (আখের) আঃ মঃ অলোয়া মথুরাপুর আলিম মাদরাসা ধুনট, বগুড়া। যুক্ত ইবি শিক্ষকগণ যে কতবড় বৈষম্যের শিকার তা একমাত্র ভূক্তভোগীগণই জানে। আমি একজন ২য় বিভাগে ফাজিল পাশ করা ইবি-কিউ শিক্ষক। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর যাবৎ একই পদে চাকুরী করে অবসর গ্রহণের দ্বারপ্রান্তে এসেছি। জীবনের সর্বস্বটা উজাড় করে দিয়ে অগণিত প্রতিষ্ঠিত শিক্ষার্থী তৈরী করেছি। কিন্ত আমাদের ভাগ্যের কোনোই পরিবর্তন হযনি। সমাজে একজন শিক্ষক হিসেবে চলতে গিয়ে সর্বদা নিজেকেই প্রতারিত করতে হচ্ছে। কারণ, আমরা যা বেতন পাই তার চেয়ে অনেক বেশী ইনকাম করে একজন ভ্যান-রিক্সা চালক ও দিনমজুর! অথচ আমরা শিক্ষক...! জীবনের শেষবেলায় এসে এই সুখবরটি শুনে কিছুটা ভালো লাগছে বৈকি। জানিনা কবে তা বাস্তবায়ন হবে।
Md Kamruzzaman (Akher), ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত ইবি শিক্ষকগণ যে কতবড় বৈষম্যের শিকার তা একমাত্র ভূক্তভোগীগণই জানে। আমি একজন ২য় বিভাগে ফাজিল পাশ করা ইবি-কিউ শিক্ষক। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর যাবৎ একই পদে চাকুরী করে অবসর গ্রহণের দ্বারপ্রান্তে এসেছি। জীবনের সর্বস্বটা উজাড় করে দিয়ে অগণিত প্রতিষ্ঠিত শিক্ষার্থী তৈরী করেছি। কিন্ত আমাদের ভাগ্যের কোনোই পরিবর্তন হযনি। সমাজে একজন শিক্ষক হিসেবে চলতে গিয়ে সর্বদা নিজেকেই প্রতারিত করতে হচ্ছে। কারণ, আমরা যা বেতন পাই তার চেয়ে অনেক বেশী ইনকাম করে একজন ভ্যান-রিক্সা চালক ও দিনমজুর! অথচ আমরা শিক্ষক...! জীবনের শেষবেলায় এসে এই সুখবরটি শুনে কিছুটা ভালো লাগছে বৈকি। জানিনা কবে তা বাস্তবায়ন হবে।
Md Kamruzzaman (Akher), ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত ইবি শিক্ষকগণ যে কতবড় বৈষম্যের শিকার তা একমাত্র ভূক্তভোগীগণই জানে। আমি একজন ২য় বিভাগে ফাজিল পাশ করা ইবি-কিউ শিক্ষক। দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর যাবৎ একই পদে চাকুরী করে অবসর গ্রহণের দ্বারপ্রান্তে এসেছি। জীবনের সর্বস্বটা উজাড় করে দিয়ে অগণিত প্রতিষ্ঠিত শিক্ষার্থী তৈরী করেছি। কিন্ত আমাদের ভাগ্যের কোনোই পরিবর্তন হযনি। সমাজে একজন শিক্ষক হিসেবে চলতে গিয়ে সর্বদা নিজেকেই প্রতারিত করতে হচ্ছে। কারণ, আমরা যা বেতন পাই তার চেয়ে অনেক বেশী ইনকাম করে একজন ভ্যান-রিক্সা চালক ও দিনমজুর! অথচ আমরা শিক্ষক...! জীবনের শেষবেলায় এসে এই সুখবরটি শুনে কিছুটা ভালো লাগছে বৈকি। জানিনা কবে তা বাস্তবায়ন হবে।
মো: লোকমান হোসেন তাজপুর বালিকা দাখিল মাদরাসা, সদর, দিনাজপুর, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
মাদ্রাসা অধিদপ্তর ও শিক্ষা উপদেষ্টার প্রতি অনুরোধ মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় ১৬ তম গ্রেডটিকে ১৩তম গ্রেডে পরিনত করা হউক।
Md. Abdul Malak, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর যারা ১৫ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। তাদের বেতন স্কেল ৯৭০০ টাকা। তারাও তো ১৩তম গ্রেডে যাওয়ার কথা। সে বিষয় কর্তৃপক্ষের প্রতি বিনীত অনুরোধ।
মোঃ রবিউল ইসলাম, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররা ও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবে না? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী এবং দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। এ বৈষম্য যেন না থাকে এজন্য বিনীত অনুরোধ।
Md. Abdul Malak, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররা ও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবে না? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী এবং দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। এ বৈষম্য যেন না থাকে এজন্য বিনীত অনুরোধ।
Reajul islam, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
ইফতে দায়ী পক্ষ থেকে অনেক ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে। সঠিক সিদ্ধান্ত হয়েছে
Md. Abdul Malak, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররাও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবেনা? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী তাছাড়া সংযুক্ত এবতেদায়ীতে শিক্ষার্থী সংখ্যা নাই বললেও চলে। কিন্তু দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। আশা করি এ বৈষম্য দুর হবে।
Azizul Haque, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কর্মচারীদের তাহলে কি কিছু হবেনা।
Azizul Haque, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কর্মচারীদের তাহলে কি কিছু হবেনা।
আবদুল মান্নান, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আলহামদুলিল্লাহ, ভালো উদ্যোগ।
আবদুল মান্নান, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আলহামদুলিল্লাহ, ভালো উদ্যোগ।
Shaikh Azizur Rahman, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দাখিল স্তরে জুনিয়র শিক্ষক ( আই এ) পদে যে সকল শিক্ষক ১৯৯৪ সালে যোগদান করিয়া এখনো ১৬ গ্রেডে ৯৩০০ টাকার স্কেলে শিক্ষাকতা করছেন তাদের কি হবে জানতে চাই।
Shaikh Azizur Rahman, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দাখিল স্তরে জুনিয়র শিক্ষক ( আই এ) পদে যে সকল শিক্ষক ১৯৯৪ সালে যোগদান করিয়া এখনো ১৬ গ্রেডে ৯৩০০ টাকার স্কেলে শিক্ষাকতা করছেন তাদের কি হবে জানতে চাই।
মো: লোকমান হোসেন তাজপুর বালিকা দাখিল মাদরাসা, সদর, দিনাজপুর, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংযুক্ত এবতেদায়ী শিক্ষকেরা প্রথমে ১৬ তম গ্রেডে চাকুরীতে প্রবেশ করেছে তদ্রুপ ঐ মাদ্রাসায় অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটররাও ১৬ তম গ্রেডে প্রবেশ করেছে। এবতেদায়ী শিক্ষকেরা যদি ১৩তম গ্রেডে আসতে পারে তাহলে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটাররা কেন ১৩তম গ্রেডে কেন আসতে পারবেনা? এটা একটা বেমানান কারণ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এর দায়িত্ব অনেক বেশী তাছাড়া সংযুক্ত এবতেদায়ীতে শিক্ষার্থী সংখ্যা নাই বললেও চলে। কিন্তু দাখিল পর্যায়ে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থী থাকে তাদের যাবতীয় তথ্য প্রেরণের কাজের চাপ থাকে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের উপর। আশা করি এ বৈষম্য দুর হবে।