মাননীয় উপদেষ্টা মণ্ডলী ও শিক্ষাবিদগণ,
------------------------------------------
শিক্ষা নিয়ে যা ইচ্ছে তা করবেন না। নতুন শিক্ষাক্রম ব্যর্থ হওয়ার মূলকারণ মাথায় রাখবেন। এই শিক্ষাক্রমের সবচেয়ে বড় যে ভুল ছিল তা হল '' কর্তার ইচ্ছায় কর্ম '' চাপিয়ে দেওয়া । ভাবা হয় নাই শিক্ষার্থি , অভিভাবক ও শিক্ষকদের কথা। শিক্ষা প্রশাসকেরা 'নাম আর অর্থ 'কুড়াতে গিয়ে জাতির বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন।
আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে ভালটাই করবেন তবে আপনাদের জন্য যা ভাল তা নয়। শিক্ষার্থিরা যাতে দেশে ও আন্তার্জাতিক পরিমন্ডলে বিচরণ করতে পারে এমন শিক্ষা ব্যাবস্থা । আর বিনীত অনুরোধ , মাথায় রাখবেন অভিভাবক ও শিক্ষকদের কথা। গণতন্ত্র যেন বজায় থাকে। স্বৈরাচারী মতবাদ চাপাবেন না।
পত্র-পত্রিকায় যা দেখি তাতে মনে হয় সব কিছুই সামনের দিকে নেয়ার চেস্টা চলছে যেমন স্বাস্থ বিভাগ। তাহলে শিক্ষা কেন ব্যাক গিয়ারে যাবে? অতীতে যা ছিল তার চেয়ে আর ও ভাল শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে যাওয়া দরকার যদি ভাল দেশ গড়তে চাই। অতিতের শিক্ষা ভাল ছিল না বলেই তো ভাল জাতি গঠন হয় নাই। বর্তমান অবস্থা কি তাই প্রমান করে না?
পিয়াল সরকার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আমাদের ছেলেমেয়েরা গিনিপিগ, যত পারেন পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে যান। কারণ, গিনিপিগের মরা- বাঁচায় কিছুই এসে যায়না।
Tabiatkowser, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কারিকুলাম পরিবর্তন ও সংস্কারটা যেন গতানুগতিক নোট গাইড,কোচিং প্রাইভেট সেন্টারমুখী, মুখস্ত নির্ভর, ফেসবুক, ইউটিউব,google সার্চ ইঞ্জিন,চ্যাটজিপিটি ভিত্তিক না হয়। বর্তমান একুশ শতকের পৃথিবীতে খাপ খাইয়ে চলতে গেলে উপরে উল্লেখিত সকল পদ্ধতি বাদ দিয়ে একজন শিক্ষার্থীর নিজ প্রতিভা বিকাশ করত তার সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনে শক্তিকে কাজে হইবে। তার পরিবর্তে একটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে যাতে জাতির জন্য বেশি ফলপ্রসু হয় তার দিকে কটোর দৃষ্টি রাখা উচিত।
Tabiatkowser, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কারিকুলাম পরিবর্তন ও সংস্কারটা যেন গতানুগতিক নোট গাইড,কোচিং প্রাইভেট সেন্টারমুখী, মুখস্ত নির্ভর, ফেসবুক, ইউটিউব,google সার্চ ইঞ্জিন,চ্যাটজিপিটি ভিত্তিক না হয়। বর্তমান একুশ শতকের পৃথিবীতে খাপ খাইয়ে চলতে গেলে উপরে উল্লেখিত সকল পদ্ধতি বাদ দিয়ে একজন শিক্ষার্থীর নিজ প্রতিভা বিকাশ করত তার সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনে শক্তিকে কাজে হইবে। তার পরিবর্তে একটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে যাতে জাতির জন্য বেশি ফলপ্রসু হয় তার দিকে কটোর দৃষ্টি রাখা উচিত।
Tabiatkowser, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কারিকুলাম পরিবর্তন ও সংস্কারটা যেন গতানুগতিক নোট গাইড,কোচিং প্রাইভেট সেন্টারমুখী, মুখস্ত নির্ভর, ফেসবুক, ইউটিউব,google সার্চ ইঞ্জিন,চ্যাটজিপিটি ভিত্তিক না হয়। বর্তমান একুশ শতকের পৃথিবীতে খাপ খাইয়ে চলতে গেলে উপরে উল্লেখিত সকল পদ্ধতি বাদ দিয়ে একজন শিক্ষার্থীর নিজ প্রতিভা বিকাশ করত তার সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনে শক্তিকে কাজে হইবে। তার পরিবর্তে একটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে যাতে জাতির জন্য বেশি ফলপ্রসু হয় তার দিকে কটোর দৃষ্টি রাখা উচিত।