মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

মোঃ আলম মেহেদী হোসেন, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সদয় অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সবিনয়ে জানাচ্ছি - ১) শেষের প্যারা বোধগম্য হয়নি। ২) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত হতে হবে। ৩) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট এবং স্বচ্ছ জবাব দিহিমূলক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। ৪) এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ দুর্নীতিমুক্ত করার সর্বোত্তম সময়। ৫) অবশ্যই বেতন বৈষম্যের অবসান ঘটাতে হবে। ৬) এনটিআরসিএ-কে দল, মত, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে মেধাবীদের শিক্ষা ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দান করতে হবে। ৭) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাতে শিক্ষিত জনের বিকল্প নাই। তাই উচ্চশিক্ষিত, সৎ, মার্জিত ও নির্ভীক এবং অর্থপিপাসু নয় এমন ব্যক্তিকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটিতে দেখছেন চাই। ৮) দেশ আমাদের। আমাদেরকেই আমাদের দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অর্থাৎ কার কি দায়িত্ব তা প্রণয়ন করতে হবে।
মোঃ আলম মেহেদী হোসেন, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সদয় অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সবিনয়ে জানাচ্ছি - ১) শেষের প্যারা বোধগম্য হয়নি। ২) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত হতে হবে। ৩) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট এবং স্বচ্ছ জবাব দিহিমূলক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। ৪) এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ দুর্নীতিমুক্ত করার সর্বোত্তম সময়। ৫) অবশ্যই বেতন বৈষম্যের অবসান ঘটাতে হবে। ৬) এনটিআরসিএ-কে দল, মত, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে মেধাবীদের শিক্ষা ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দান করতে হবে। ৭) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাতে শিক্ষিত জনের বিকল্প নাই। তাই উচ্চশিক্ষিত, সৎ, মার্জিত ও নির্ভীক এবং অর্থপিপাসু নয় এমন ব্যক্তিকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটিতে দেখছেন চাই। ৮) দেশ আমাদের। আমাদেরকেই আমাদের দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অর্থাৎ কার কি দায়িত্ব তা প্রণয়ন করতে হবে।
Elias, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আগে যারা সভাপতির দ্বয়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিরা বাণিজ্যতরী চালিয়েছিল। কোন কায়দাকানুন করে তারা যদি আবার ঐ পদে আসে তাহলে কি হল বলেন। শিক্ষকরা শিক্ষকতা করবে নাকি তাদেরে চামচামি করবে। এই ব্যবস্থা কে বাতিল করে উপজেলা কর্মকর্তায় পরিচালিত করুক নির্যাতিত শিক্ষক দের আর সভাপতিদের হাতে তুলে দিবেন দয়াকরে।
Md. Zahirul Islam, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
এডহক কমিটি যদি করতেই হয় পুরাতন কমিটির কোন সদস্য এডহক কমিটিতে থাকতে পারবে না। একই ব্যক্তি দুইবারের বেশি সদস্য হতে পারবে না।
মো: আতাউল্লাহ, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসব কমিটি প্রথা একেবারে বাতিল করে সরাসরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালনা করা এখন সময়ের দাবি। কারন সরকার যেখানে ১০০ ভাগ বেতন প্রদান করে সেখানে অন্য কারো মাতাব্বরির প্রয়োজন নেই। এসব কমিটি পদ্ধতির মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারগুলো তাদের দলের নেতা কর্মীদের লালন পালনের ব্যবস্থা করে। এর মাধ্যমে চলে লুটপাট ও শিক্ষক হয়রানি। প্রতিষ্ঠানের আয় সরকারি কোষাগারে নিয়ে সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখনই জাতীয়করন করে শিক্ষকদের এই হয়রানি থেকে উদ্ধারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।
মহিউদ্দিন আহমেদ, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
কমিটি প্রথা বাতিল চাই। লোকাল সভাপতি একদমই চাইনা। সরকারি স্কুলের ন্যায় কমিটি চাই। লুটেরা ও দস্যুর কবল থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের বাঁচানোর দাবি জানাচ্ছি।
md. shamsul hoque, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
প্রজ্ঞাপন করে সভাপতি পরিবর্তন করা হয়েছে। এডহক কমিটি গঠন না করে নিয়মিত কমিটি গঠনের অর্ডার দিলেই তো হয়। এতে বিদ্যালয়ের ভোগান্তি অনেক কমবে। কারন এডহক কমিটি গঠন করতে এক ঝামেলা আবার ৬ মাসের মধ্যে নিয়মিত কমিটি গঠন করতে আর এক ঝামেলা। এতে বিদ্যালয়ের খরচ এবং ভোগান্তি দুই-ই লাঘব হবে।