মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

আসসালামু আলাইকুম, শুধুমাত্র মাদ্রাসায় নয় অনেক হাই স্কুলের ভোকেশনাল শাখায় জাল সার্টিফিকেট দিয়ে এমপিও ভুক্ত হয়েছে বছরের পর বছর সরকারি টাকা ভোগ করতেছে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত চাকরি হয় না কিন্তু বানানোর সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি করছে তারা এগুলো সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত, আমি মনে করি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেভাবে সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে সেইভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক কর্মচারী সার্টিফিকেটগুলো যাচাই করা উচিত। আমার মন্তব্য যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে বেশি করে শেয়ার করে দিন এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হওয়ার সুযোগ করে দিন ধন্যবাদ।

আসসালামু আলাইকুম, শুধুমাত্র মাদ্রাসায় নয় অনেক হাই স্কুলের ভোকেশনাল শাখায় জাল সার্টিফিকেট দিয়ে এমপিও ভুক্ত হয়েছে বছরের পর বছর সরকারি টাকা ভোগ করতেছে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত চাকরি হয় না কিন্তু বানানোর সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি করছে তারা এগুলো সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত, আমি মনে করি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেভাবে সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে সেইভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক কর্মচারী সার্টিফিকেটগুলো যাচাই করা উচিত। আমার মন্তব্য যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে বেশি করে শেয়ার করে দিন এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হওয়ার সুযোগ করে দিন ধন্যবাদ।

আসসালামু ওয়ালাইকুম ভাই, । ৬ জুলাই ২০২২ সালে গেজেট ভুক্ত ১১২২ টা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬ টা ডাবল শিফট গেজেটভুক্ত হলেও এখন পর্যন্ত ডাবল শিফটের শিক্ষকদের এমপিও করা হয়নি, মাঊশি থেকে শিক্ষামন্ত্রনালয়ে স্পস্টিকরনের জন্য প্রায় দেড় বছর আগে চিঠি পাঠালেও আজ পর্যন্ত সেই চিঠির জবাব মন্ত্রনালয় দেয় নি কেন? অথছ একই গেজেটের মেহেরপুর উপজেলার একটি ডাবল শিফটের শিক্ষক ইন্ডেক্স পেয়েছে এক বছর আগেই৷। এই বিষয়ে একটু লিখেন প্লিজ।

মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে মাদ্রাসা সাধারণ শিক্ষকদের দ্বিতীয় উচ্চতর গ্রেড তথা অষ্টম গ্রেডের প্রজ্ঞাপন জারির কথা ছিলো।কিন্তু কোনো অদৃশ্য কারণে দেরি হচ্ছে জানিনা। সংবাদ থাকলে দ্রুত জানান।