মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

এখানে যারা এসেছে অধিকাংশই আওয়ামীলীগ । আওয়ামীলীগ চামচা । এতোদিন তারা আওয়ামীলীগ এর চামচামি করেছে । এদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করলে দেখা যাবে অধিকাংশ দুর্নীতিবাজ । কাজেই এই সম্মেলনে যারা উপস্থিত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধের তদন্তের জন্য দুদকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বি;দ্র: এরা কেউ ছাত্রদের আন্দোলনে যুক্ত ছিল না বরং ছাত্র/ছাত্রীদের ভয়ভীত দেখিয়েছে যেন আন্দোলন না করে ।

আমি কোন শিক্ষককে লাঞ্চিত হতে বা পদত্যাগ হইতে দেখিনি।যারা হয়েছে--তারা দোষী না হলে বিটিএ পক্ষনেয়া কর্তব্য।যদি চোরবাটপার হয়,তাহলে যেনপক্ষ না নেয়।

আমি কোন শিক্ষককে লাঞ্চিত হতে বা পদত্যাগ হইতে দেখিনি।যারা হয়েছে--তারা দোষী না হলে বিটিএ পক্ষনেয়া কর্তব্য।যদি চোরবাটপার হয়,তাহলে যেনপক্ষ না নেয়।

আমি কোনো শিক্ষককে লাঞ্চিত করতে দেখিনি।যারাই হয়েছে তারা চোরবাটপার। তাদের পক্ষে কথা বলা মানে,বিটিএ একটা চোরবাটপার।

আমি এ পর্যন্ত কোন শিক্ষককে লাঞ্চিত হতে দেখিনি।চোরবাটপার ছাড়া।বিটিএ একটা দালাল দল।এটাতে চোরবাটপারে ভরপুর।এরা গন অান্আদোলনের সময় সরকারের চামচামি করে শিক্ষকদের লজ্জা দিয়েছে। বিটিএ যদি ভালো না হয়,তাহলে বিটিএকে প্রত্যাখান করবো।

যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতিতে জড়িয়ে গেছে তাদের বিরুদ্ধে বিটিএ এর অন্তর্ভুক্ত শিক্ষকরা যেন না দাঁড়ায়। যদি এসব দুর্নীতিবাজ প্রধানদের পক্ষ নেয় তাহলে বিটিএ সকল শিক্ষক সমাজের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হবে। কারণ এসব দুর্নীতিবাজ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি করে তারা সম্পদের পাহাড় বানিয়েছে। তাই শিক্ষক সমাজ দুর্নীতিমুক্ত হোক। এটাই সকল শিক্ষকদেরই একমাত্র দাবি।