এখানে কিভাবে কি করতে হবে,, স্পষ্ট করে বলেন।
কম কথায় বলেন।
Goutam Kumar Dey, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন করা বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজকে অপমান ছাড়া আর অন্য কিছু কী??? ।কারণ ----
বাংলাদেশে শিক্ষকদেরকে শুধু সভা সেমিনারেই সম্মানিত বলে মৌখিক সম্মান দেখানো হয়।বাস্তবে শিক্ষকগণ সব স্থানেই অবহেলিত।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে টেনেহিঁচড়ে পদত্যাগ করানো হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে সবচেয়ে কম পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।এমনকি সাধারণ একটা দাবী আদায়ের জন্য রাস্তায় নামতে হয় এবং পুলিশ দিয়ে লাঠিপেটা করানো হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকরা মানবেতর জীবন-যাপন করে।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে অপমানিত করা হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে দিয়ে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের অপচেষ্টা চালানো হয়।
আরও যে কতোরকমভাবে বাংলাদেশে শিক্ষকদেরকে অবমাননা ও অপদস্ত হতে হয় তা বলে শেষ করা যাবে না।
তাই সবাইকে পা ধরে অনুরোধ করবো- যে দেশে শিক্ষকদেরকে আর্থিক, ও, সামাজিকভাবে অপদস্ত ও মর্যাদাহীন থাকতে হয় সেই বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস পালনের মাধ্যমে শিক্ষকদের আর অপমান করবেন না
Goutam Kumar Dey, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন করা বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজকে অপমান ছাড়া আর অন্য কিছু কী??? ।কারণ ----
বাংলাদেশে শিক্ষকদেরকে শুধু সভা সেমিনারেই সম্মানিত বলে মৌখিক সম্মান দেখানো হয়।বাস্তবে শিক্ষকগণ সব স্থানেই অবহেলিত।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে টেনেহিঁচড়ে পদত্যাগ করানো হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে সবচেয়ে কম পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।এমনকি সাধারণ একটা দাবী আদায়ের জন্য রাস্তায় নামতে হয় এবং পুলিশ দিয়ে লাঠিপেটা করানো হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকরা মানবেতর জীবন-যাপন করে।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে অপমানিত করা হয়।
একমাত্র বাংলাদেশেই শিক্ষকদেরকে দিয়ে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের অপচেষ্টা চালানো হয়।
আরও যে কতোরকমভাবে বাংলাদেশে শিক্ষকদেরকে অবমাননা ও অপদস্ত হতে হয় তা বলে শেষ করা যাবে না।
তাই সবাইকে পা ধরে অনুরোধ করবো- যে দেশে শিক্ষকদেরকে আর্থিক, ও, সামাজিকভাবে অপদস্ত ও মর্যাদাহীন থাকতে হয় সেই বাংলাদেশে শিক্ষক দিবস পালনের মাধ্যমে শিক্ষকদের আর অপমান করবেন না