মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

কর্মচারীদের ভাগ্য কোনদিনই পরিবর্তন ঘটে না কর্মচারীরা তো মানুষ না।

এটা সুখবর নয়, দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা বৈষম্য দূর হবে। বৈষম্য দূর হ‌উক ধন্যবাদ। আর‌ও অনেক বৈষম্য আছে , সকল প্রকার বৈষম্য দূর হ‌উক।

সহকারী শিক্ষক দের অষ্টম গ্রেড হবে আলহামদুলিল্লাহ আমরা খুশী। কিন্তু একটা জটিলতা থেকে যায় সহকারী প্রধান / সহসুপার ও হেডমাস্টার / সুপারদের স্কেল নিয়ে। তাদের না আছে কোনো সিলেকশন গ্রেড না আছে টাইম স্কেল। সহকারী অনেক শিক্ষক প্রশাসনিক পদের থেকে বেশি বেতন পান। অথচ তিনি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রশাসনিক পদে মর্যাদা লাভের জন্য গিয়েছেন। যদি প্রধান শিক্ষক /সুপারদের ৬ষ্ট গ্রেড ও সহকারী প্রধান /সহসুপারদের ৭ম গ্রেড না দেয়া হয় তা রীতিমতো বৈষম্যমূলক হবে বলে আমি মনে করি। অতএব, বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে নিষ্পত্তি করতে আবেদন জানাচ্ছি।

সুপার, সহসুপারদের গ্রেড পরিবর্তন না করে সহকারী শিক্ষক দের ৮ম গ্রেড দেওয়া রীতিমতো বৈষম্যমূলক আচরণ।

সহকারী শিক্ষক দের অষ্টম গ্রেড হবে আলহামদুলিল্লাহ আমরা খুশী। কিন্তু একটা জটিলতা থেকে যায় সহকারী প্রধান / সহসুপার ও হেডমাস্টার / সুপারদের স্কেল নিয়ে। তাদের না আছে কোনো সিলেকশন গ্রেড না আছে টাইম স্কেল। সহকারী অনেক শিক্ষক প্রশাসনিক পদের থেকে বেশি বেতন পান। অথচ তিনি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রশাসনিক পদে মর্যাদা লাভের জন্য গিয়েছেন। যদি প্রধান শিক্ষক /সুপারদের ৬ষ্ট গ্রেড ও সহকারী প্রধান /সহসুপারদের ৭ম গ্রেড না দেয়া হয় তা রীতিমতো বৈষম্যমূলক হবে বলে আমি মনে করি। অতএব, বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে নিষ্পত্তি করতে আবেদন জানাচ্ছি।

সহকারী শিক্ষক দের অষ্টম গ্রেড হবে আলহামদুলিল্লাহ আমরা খুশী। কিন্তু একটা জটিলতা থেকে যায় সহকারী প্রধান / সহসুপার ও হেডমাস্টার / সুপারদের স্কেল নিয়ে। তাদের না আছে কোনো সিলেকশন গ্রেড না আছে টাইম স্কেল। সহকারী অনেক শিক্ষক প্রশাসনিক পদের থেকে বেশি বেতন পান। অথচ তিনি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রশাসনিক পদে মর্যাদা লাভের জন্য গিয়েছেন। যদি প্রধান শিক্ষক /সুপারদের ৬ষ্ট গ্রেড ও সহকারী প্রধান /সহসুপারদের ৭ম গ্রেড না দেয়া হয় তা রীতিমতো বৈষম্যমূলক হবে বলে আমি মনে করি। অতএব, বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে নিষ্পত্তি করতে আবেদন জানাচ্ছি।

এমপিও ভূক্ত সকল মাধ্যমিক স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরীর প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের নিয়োগ সরকারী ভাবে হোক অথবা এন টি আর সি এ-এর মাধ্যমে হোক এই দাবী রইলো।

আমি একজন সহকারী শিক্ষক মাধ্যমিক শাখার। ২০১৪ সালে এপ্রিল মাসে এমপিও ভুক্ত হয় এবং ২০১৪ সালে মে মাসে বিএড পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়।২০১৪ সালে বিএড স্কেল হয়নি কারণ বিএড স্কেল নিয়ে হাইকোর্টে মামলা হয়। সেই মামলার রায় হয় ২০১৬ সালে। ২০১৬ সালে বিএড স্কেল শুরু হয়। এই তিন বছরে হাতের জন্য গঠিত জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে অন্তর্ভুক্তি কালীন সরকার কেউ বিএড স্কেল পেয়েছে আবার কেউ বিএড স্কেল পায়নি। হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী ২০১৪ সালে বিএড স্কেল পাওয়া দাবি রাখি।

মাদ্রাসা শিক্ষকদের যে তিন বছর চলে গেল তার খেসারত কে দিবে?

এমপিওভুক্ত শিক্ষদের জাতীয়করণের ব্যবস্থা করুন।

আমি ২০১৯সালে বিএড স্কেল পাই। ২০২৪সালের মার্চ মাসে উচ্চতর স্কেলের জন্য আবেদন করলে মাদ্রাসা অধিদপ্তর আমার ফাইল রিজেক্ট করে দেয়। আমি পুনরায় আবার ফাইল পাঠালে আবার আমার ফাইল রিজেক্ট করে দেয়। এখন আমি ফাইল পাঠাব কিনা

আলহামদুলিল্লাহ! খুব ভালো সংবাদ। দ্রুত কার্যকর করা হোক।

দাখিল মাদ্রাসার সুপার ও সহকারী সুপারের গ্রেড পরিবর্তন হওয়ার বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করবেন। সহকারী শিক্ষক যদি ৮ম গ্রেড পায় তা হলে সহকারী সুপার ৮ম গ্রেড থেকে যাবে? তা হলে সহকারী সুপার ও সহকারী শিক্ষক একই গ্রেডের অর্ন্ত ভুক্ত?

কলেজের ন্যায় ১৬ বছর হলেই সকল প্রভাষকের সহকারী অধ্যাপক হওয়ার পথ উন্মুক্তও সময়ের দাবি।

প্রভাষকরা কি অপরাধ করেছে যে ষোল বছরে কলেজের ন্যায় সহকারী অধ্যাপক স্কেল দেওয়া হচ্ছে না!

কবে নাগাদ অনুমদন হবে সে প্রতীক্ষায় রইলাম। আশা করি মন্ত্রণালয় থেকে খুব শীঘ্রই এ ব্যাপারে অনুমোদন দেবান। ধন্যবাদ সকলকে।