মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

মোহাম্মদ মুছা শিক্ষক হুলাইন হযরত এয়াছিন আঃ হাঃ আঃ সিনিয়র মাদ্রসা, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
একজন শিক্ষার্থী বিভিন্ন সেশনজটের কারণে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করতে চাকুরীর সময়সীমা ৩০ বছর পেরিয়ে যায়, যার কারনে সে বেকার হয়ে ভবঘুরের ন্যায় নিজেকে ধিকৃত ভেবে সমাজের বোঝা হিসাবে নিজেকে উপস্থাপন করে। সুতরাং তাদের বয়সসীমা ৩৫ হওয়াটা যৌক্তিক। অপরদিকে যারা সুবিধাবঞ্চিত মাত্র ৭০০টাকা স্কেলে যোগদান করে দৈণ্যদশায় সংসার জীবন অতিবাহিত করেছে। বর্তমানে একই পদে ১২০০০অথবা ১৬০০০টাকার স্কেলে যোগদান করে বেতন-ভাতা পাচ্ছে। যারা পূর্বে যোগদান করে বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল, অন্তত পক্ষে তাদের চাকুরির মেয়াদ যদি ৬৫ বছর বাড়ানো হয়,তাহলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পূরণ পোষাবে বলে আশাবাদী। তাই কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন অসহায় বঞ্চিত শিক্ষকসমাজ তথা চাকুরীজীবিদের বয়স ৬৫ বছর করার জন্য অনুরোধ রইলো।
BULBUL TALUKDAR, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ এবং অবসরের বয়স ৫৭ করা উচিত না হলে সেবার মান কমে যায় ।
Ratanpur MU High School, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
নিয়োগ কার্যক্রম পরিবর্তন করা লাগবে নাহলে ৩৫ কেনো ৪০ করলেও কোন ফল আসবে না।
Md.A Kobir, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
চাকুরির বয়স ৩৫ না করাই যুক্তি যুক্ত।
মহঃ আবু কায়েশ, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাস্তবায়ন হলে নিঃসন্দেহে ভালো উদ্যোগ। একটা ছাত্র কিংবা ছাত্রী অনার্স মাস্টার্স শেষ করতে ২৫/২৬ বছর কেটে যায়। তারপর থাকে ৪/৫ বছর। তাছাড়া করোনা কালিন এবং আন্দোলনের কারনে চাকরীর সার্কুলার খুবই কম এবং শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় অনেক ব্যঘাত ঘটেছে। শিক্ষার্থীদের মনে অনেক ক্ষোভ, অনেক হতাশা। বাবা মায়ের লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে যদি চাকরী না পায় সেক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থীই হয়ত আত্মহত্যার পথ বেছে নিবে। তাই আমি বলবো এটা একটা ভালো এবং প্রশংসনীয় উদ্যোগ।