মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

S M Munjir Rahman, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
আপনার জগাখিচুরি গল্প পড়লাম। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এক করে ফেলেছেন। সরকারি স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষক যেখানে প্রাইভেট বানিজ্য, ক্লাস ফাঁকি ও কোমলমতি শিক্ষার্থী নির্যাতনের দায়ে অভিযুক্ত এবং অভিভাবকগণ অসহায় ও জিম্মি; সেই আপনারা কর্মকর্তা হলে এগুলো বন্ধে কীভাবে কাজ করবেন? তদন্ত হলেও নিরপেক্ষ হবেনা। মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষকতার ভূমিকা অনেক। শিক্ষকতা নামক আদর্শ ও অন্যতম আদি পেশার সম্মানহানী করবেন না।
মো সাইফুল ইসলাম, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
দুই একজন বাদে অধিকাংশ জেলা শিক্ষা অফিসার মিটিং এ গিয়ে ডিসির সামনে মাথা নীচু করে বসে থাকে। কিছুই বলতে পারেনা।তার পক্ষে সেসিপের অফিসার কথা বলে। এর কারন প্রশাসনে তার দক্ষতার অভাব।
Mostafa Hossain, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
প্রচলিত ধিমালা অনুযায়ী নিয়োগ এবং পদোন্নতি হবে এটাই স্বাভাবিক। সেখানে যদি পরিবর্তন বা পরিবর্ধনের প্রয়োজন হয় তাহলে সকলের সাথে আলোচনা করে বিশেষজ্ঞ দের মতামত নিয়ে করা যেতে পারে।সবকিছু কে উপেক্ষা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষাকর্মকর্তাদের অন্যায় আবদার মেনে নেওয়া কোন ভাবেই ঠিক হবে না।
D M Nasimuddin, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
উনার বক্তব্যের সাথে আমি সম্পুর্ন একমত। কারণ যাদের ইতিপূর্বে NGO এর অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রকল্পে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাদের কোর্স/কারিকুলাম, এবং শিক্ষক /শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে কোন সাইকোলজিক্যাল জ্ঞান নাই। তাদের কাজ কেবল খবরদারি ও ভাগবাটোয়ারা, তারা শিক্ষক সমাজকে মর্যাদা দিতেও জানে না। শিক্ষা ব্যবস্থাপনা অভিজ্ঞ শিক্ষকদের হাতে থাকাই ভালো।