এদের কথায় যদি পাঠ্যপুস্তক কমিটি বাতিল করা যায় তাহলে এই অন্তর্বত্নীকালীন সরকার কি দরকার।
Billal Hossain, ০১ অক্টোবর, ২০২৪
যখন ইসলামি ক্রিস্টি কালচার নিয়ে কটুক্তি করা হয় তখন সেটা বাক স্বাধীনতা। কিন্তু যখন সমাজের বহুত্ববাদীদের মোখশ উন্মোচন করা হয় তথন সেটা সংস্কৃতির বিরুদ্ধে ঘৃণা, অসহিষ্ণুতা।
আবার যখন সংখ্যা লঘু বা নাস্তিকগুলো গুটি কয়েকজন মিলে অযোক্তিক দাবি নিয়ে রাজপথ অবরোধ করে তথন তা গণতান্ত্রিক অধিকার। কেবল সেটা ধর্মপ্রান মুসলমানদের যোক্তিক দাবি নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় কথা বললেও তা হয়ে যায় অগণতান্ত্রিক, সাম্প্রদায়িক, সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্টকারী।
বাাহ্ কি চমৎকার বিচার!
আমার মতে এদের শর্ট টাইম মেমরি লসের সমস্যা আছে । কারণ এরা এক মুখে বলে গনতন্ত্র হচ্ছে সংখ্যা গরিষ্টের সমর্থন ও মতের প্রতিফলন, অন্য মুখে সেই সংখ্যা গরিস্টের সমর্থন ও মতামতকে ফ্যাসিবাদের সাথে তুলনা করে।
অবশ্য হবে নাই বা কেন? এসকল বাঙ্গুসেকুলারা নিজেদের স্বার্থে যেকোনো কিছুর সজ্ঞা পরিবর্তন করে দেয়। এরাই হচ্ছে এই জাতী ও রাষ্ট্রের অভিশাপ।