মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

অবসরের বয়স ৬৩ করা উচিৎ। চাকুরীতে প্রবেশ ৩৩ করলে ভাল হয়।।। যারা নতুন ঢুকবে তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। আগে যারা চাকুরী নিয়েছেন তাদের আগের নিয়মই ব্যাটার।।। কম্পিউটার অপারেটর বিক্রমপুর কু্ঞ্জবিহারী সরকারি কলেজ

অবসরের বয়স ৬৩ করা উচিৎ। চাকুরীতে প্রবেশ ৩৩ করলে ভাল হয়।।। যারা নতুন ঢুকবে তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। আগে যারা চাকুরী নিয়েছেন তাদের আগের নিয়মই ব্যাটার।।। কম্পিউটার অপারেটর বিক্রমপুর কু্ঞ্জবিহারী সরকারি কলেজ

এখানেও বৈষম্য। নারী পুরুষ সবাই সমান হবে। এক‌ই পাঠ্যপুস্তক, বোর্ড, সেশন ও পাবলিক পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে নারীর চেয়ে দুই বছর আগে অযোগ্য হতে হবে এটা শুধু বৈষম্য নয় চরম অপমান জনক। সবাই ৩৭ পর্যন্ত সময় পাবে সমস্যা কোথায়। আর অবসরের বয়সসীমা বাড়ানো উচিত।

অবসরের বয়স ৬৫ বছর করা হোক।

অবসরের বয়স ৬৫ বছর করা হোক।

অবসরের বয়স সীমা বৃদ্ধি নয় কেন জাতী জানতে চায়?????

৩৫ করা হবে বাজে সিদ্ধান্ত। ৩২ অথবা খুব জোর ৩৩ করা যেতে পারে।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স পুরুষ ও নারীর একই করা উচিত বৈষম্য কেন?

অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ও তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা কমিটি সমীপে , চাকুরীতে প্রবেশে বয়স সীমা বাড়ানো ৩৫,৩৭ যৌক্তিক তেমনি অবসর সীমা ৬৫,৬৭ যৌক্তিক । পক্ষান্তরে অবসরের সীমা ৫৯ রেখে সম্ভবত আপাতত দায়সারা মতামত দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের সুযোগ রেখে গেলেন । বর্তমান নিরপেক্ষ সরকারের সকল সুবিধাদির ছোঁয়া সমভাবে বন্ঠন করার প্রত্যাশা সকলের । কারন ০৫/০৮/২০২৪ ইং বৈসম্যবিরোধী আন্দোলন তথা পুনঃ স্বাধীনতার সাধ গ্রহনের আকাংখা সকলের ।সরকার গঠনের পরবর্তী দিনের তারিখ থেকে অন্তত উপরোক্ত সুবিধাদি যৌক্তিকভাবে প্রদান করলে সমতা বজায় থাকবে। কারন অনেক চাকুরীজীবি অবসরে গেছেন ০৯/০৮/২০২৪ ইং সেসকল ব্যক্তি উপরোক্ত সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত না হউক । মর্মে সরকারের নিকট বিষয়টির পূনবিবেচনার জন্য সবিনয়ে আবেদন করছি।

অবসরের সময়সীমা ৬৫ করা হোক বিশেষ করে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের।বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অবসরের সময়সীমা ৬৫। তাই যৌক্তিক কারণেই বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরের সময়সীমা ৬৫ হওয়া উচিত।

স্বেচ্ছাচারিতা

বৈষমের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে দেশকে নতুন করে স্বাধীন করার পরও যদি বৈষ্যমের পক্ষের দাবিকে সুপারিশ করা হয় তাহলে ব্যাপারটা কেমন হচ্ছে না। যৌক্তিক দাবি হবে সমমান (পুরুর ও নারী)।

নারী পুরুষ সমান অধিকার যেখানে সেখানে নারী ৩৭ % হবে কেন? বৈষম্য দূর করার জন্য এতো প্রাণ বিসর্জন এর মূল্য কোথায়? এইসব ফাইজলামি চিন্তা বাদ দিয়ে সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।না হলে আবার আন্দোলন হবে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে।