বেসরকারি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষকদের পদোন্নতিতে অনুপাত প্রথা বাতিলের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির নেতারা। একইসাথে শিক্ষাব্যবস্থা সরকারিকরণের লক্ষ্যে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের বেতন সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের অনুরূপ স্কেলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। আর অবসর সুবিধাবোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের পরিবর্তে শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে পূর্ণাঙ্গ পেনশন চালুকরণ, পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা ও মেডিক্যাল ভাতা দেয়ার দাবিও জানিয়েছেন তারা। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের এক সভায় এসব দাবি জানান নেতারা। সভাপতিত্ব করেন প্রবীন শিক্ষক নেতা ও শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ এম এ আউয়াল সিদ্দিকী।
এছাড়া সভায় শিক্ষকদের টাইম স্কেল বা উচ্চতর বেতন গ্রেড প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগের নতুন নীতিমালা বাতিল করে পূর্বের নীতিমালা পূণর্বহালের দাবিও জানানো হয়। দৈনিক শিক্ষায় পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিলকিস জামান, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সমরেন্দ্রনাথ রায় সমর, অধ্যক্ষ মো. আবু তাহের, অধ্যাপক মো. ফজলুল হক খান, আব্দুল খালেক, মো. আব্দুল মজিদ, শামসুল হুদা প্রামানিক, হাসিনা পারভীন, মো. শাহাদুল হক, মো. হাফিজুর রহমান তালুকদার, জেব-উন-নিসা, সুনীল চন্দ্র পাল, সাহিদা বেগম, এ কে এম সিরাজুল ইসলাম, ব্রজেন্দ্র নাথ সরকার, আব্দুল লতিফ সিকদার, তাজকিরা বেগম, মো. শাহে আলম, মো. মোজাম্মেল হক, মো. মামুন আর রশিদ, মো. ইউফুফ আলী, রওশন আরা বেগম, মো. সাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মধুসুদন বাগচী, এস এম শহীদুল ইসলাম তালুকদার, মো. শফিকুল আলম, মো. শহীদ উল্লাহ্, অধ্যাপক বিপ্লব কুমার সেন, মো. আব্দুস সামাদ শিকদার, মো. আব্দুল হামিদ, মনোজ ব্যাপারী, অধ্যাপক এ কে এম সায়েদ হোসেন ফারুক, প্রিয়শঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, শামীম আরা ইয়াসমিন, অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল খোশনবীশ, অধ্যক্ষ মো. খালেকুজ্জামান জুয়েল, মো. কামরুজ্জামান, অধ্যক্ষ শাফিয়া খাতুন, মো. শহীদুল ইসলাম তালুকদার, মো. নওশের আলম, মো. নবী নেওয়াজ, এ কে এম আব্দুল মতিন, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. আতিকুর রহমান মিয়া, এস এম এমদাদুল হাসান, ইস্কান্দার মির্জা, মো. শাহ্জাহান মিয়া, মো. শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।