এইচএসসি ও সমমানের দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ছিলেন ১৮ হাজার ৩৬২ জন শিক্ষার্থী। আর নকলের দায়ে ৩৪ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ জন পরীক্ষার্থী, বাকি একজন পরিদর্শক।
মঙ্গলবার পরীক্ষা শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
বন্যার কারণে সিলেট শিক্ষা বোর্ড, ওই বিভাগের মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত রয়েছে। সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা আগামী ১১ জুলাই শুরু হবে।
এদিকে মঙ্গলবার সাধারণ আটটি বোর্ডে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আটটি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন নয় লাখ ৩২ হাজার ৫০৯ জন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন নয় লাখ ২২ হাজার ৬২ জন। অনুপস্থিত ছিলেন ১০ হাজার ৪৪০ জন। আট বোর্ডে অনুপস্থিত হার ছিলো ১ দশমিক ১২ শতাংশ। নকলের দায়ে বহিষ্কার করা হয়েছে ১৬ জনকে। এর মধ্যে একজন পরিদর্শক, বাকি ১৫ জন পরীক্ষার্থী।
অন্যদিকে, মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডে (সিলেট বিভাগ বাদে) আরবি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ছিলো। এই বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৭৮ হাজার ২৭৮ জন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৭৫ হাজার ৯ জন। অনুপস্থিত ছিলেন তিন হাজার ২৬৯ জন। এই বোর্ডে অনুপস্থিত হার ৪ দশমিক ১৭ শতাংশ। বহিষ্কার হয়েছে চারজন।
আর কারগরি শিক্ষাবোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন এক লাখ পাঁচ হাজার ১৩৫ জন। এর মধ্যে পরক্ষীয় অংশ নিয়েছে এক লাখ তিন হাজার ৭৫১ জন। অনুপস্থিত ছিলেন চার হাজার ৬৫৩ জন। অনুপস্থিতির হার ছিলো ২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। বহিষ্কার হয়েছেন ১৪ জন।