একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ভর্তিচ্ছুরা ভর্তির ওয়েবসাইটে ফল দেখতে পারছেন।
সোয়া ১৩ লাখ ২৩ হাজারের বেশি ভর্তিচ্ছু একাদশে ভর্তির আবেদন আবেদন করেছিলেন। তারা বিভিন্ন কলেজের ৭০ লাখ ২০ হাজারের বেশি আসন পছন্দ দিয়েছেন।
ফল দেখবেন যেভাবে
অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.xiclassadmission.gov.bd) একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ ওয়েবসাইটে প্রবেশ কর 'ভিউ রেজাল্ট' বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর নির্ধারিত স্থানে ভর্তিচ্ছুরা রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বোর্ড ও পাসের বছর ওয়েবসাইটে ইনপুট দিয়ে ওয়েবপাতায় উল্লেখিত ভেরিফিকেশন কোডটি ইনপুট দিতে হবে। এরপর নীল বর্ণের 'ভিউ রেজাল্ট' বাটনে ক্লিক করলেই শিক্ষার্থীর ফল প্রদর্শন করা হবে।
ভর্তি নিশ্চায়ন ৮ জানুয়ারির মধ্যে :
প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। ৩২৮ টাকা ফি দিয়ে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন করা যাবে। শিক্ষার্থীরা নিশ্চায়ন না করলে প্রথম পর্যায়ের নির্বাচন ও আবেদন বাতিল হবে। তাকে পুনরায় ফিসহ আবেদন করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপে আবেদন :
৯ ও ১০ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জানুয়ারি। একই দিনে দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি।
তৃতীয় ধাপে আবেদন :
তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৬ জানুয়ারি। পছন্দক্রম অনুযায়ী দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১৮ জানুয়ারি। একইদিনে তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৯ ও ২০ জানুয়ারি।
ভর্তি :
আগামী ২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি চলবে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিভিন্ন কলেজ ও মাদরাসায় একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
কোটা :
এবার কলেজ ভর্তিতে ৯৩ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে ও এসব আসনে ভর্তির জন্য মেধার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির নূন্যতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয় সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবেন। মোট আসনের ৫ শতাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তানের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তান শনাক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া সনদপত্র দাখিল করতে হবে।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।