জন্মসনদ জাল হওয়ায় বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনি ১১ শিক্ষার্থী। জন্মনিবন্ধনে ত্রুটি থাকায় তাদের ভর্তির সুযোগ দেয়নি কর্তৃপক্ষ। ভর্তি হতে না পারা শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা দায়ী করছেন বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা মনিকা পারভীনকে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মনিকা পারভীন।
চলতি বছর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সারাদেশের মতো বকশীগঞ্জেও অনলাইনে আবেদন করে শিক্ষার্থীরা। অনলাইনে লটারির মাধ্যমে বকশীগঞ্জ উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ পায় ৬০ শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়।
উলফাতুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান জানান, অনলাইনের মাধ্যমে লটারিতে উত্তীর্ণ সবার শিক্ষা ও জন্মনিবন্ধন সনদ অনলাইনে যাচাই-বাছাই করা হয়েছে। জন্মনিবন্ধন নম্বরের সঙ্গে তাদের কারও নামের মিল নেই। তাই জন্মসনদ জাল হওয়ায় ১১ ছাত্রীকে ভর্তি করা সম্ভব হয়নি।
সদর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা মনিকা পারভীন বলেন, তাদের জন্মসনদগুলো আমি দিইনি। অভিভাবকরা বাইরে থেকে জন্মসনদ নিয়ে আমার ওপর দোষ চাপাচ্ছেন।