চেক ডিজঅনারের অভিযোগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সফিকুল ইসলামের নামে আদালতে মামলা হয়েছে। সফিকুল ইসলাম যশোর কেশবপুরের বড়েঙ্গা গ্রামের মৃত কাদের মোড়লের ছেলে। সোমবার (২৬ জানুয়ারি) যশোর শহরতলীর খোলাডাঙ্গার বাসিন্দা আসাদুল হক বাদী হয়ে যশোর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা করেন।
বিচারক সাইফুদ্দীন হোসাইন অভিযোগটি গ্রহণ করে আসামির প্রতি সমন জারির আদেশ দিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, আসামির সাথে বাদী আসাদুল হকের বন্ধুত্বের পরিচয়। সফিকুল ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তার কাছে এক লাখ টাকা ধার চান। ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি একটি চেকের মাধ্যমে সফিকুলকে এক লাখ টাকা ধার দেন। নির্ধারিত সময়ে ধারের টাকা পরিশোধ না করে দেরি করতে থাকেন। এক পর্যায়ে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ আগস্ট আসামি তাকে এক লাখ টাকার চেক দেন। ওই বছরের ৮ নভেম্বর চেকটি নগদায়নের জন্য ব্যাংকে জমা দিলে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় ডিজঅনার হয়। শেষে বাধ্য হয়ে আদালতে এ মামলা করেন আসাদুল।