সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ স্কিম বাতিলের দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষকেরা। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) জবি শিক্ষক সমিতির ডাকে এ কর্মবিরতি পালন করেন তারা। এদিন দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করা হয়।
এ সময় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের ন্যায্য দাবিসমূহ আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সর্বাত্মক আন্দোলন চলবে। আমাদের এ আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনই শিক্ষকদের চলমান বৈষম্য থেকে মুক্তির একমাত্র উপায়।
জবি শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দীন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কোনো কনজুমার প্রোডাক্ট তৈরি করে না। তারা শিক্ষার্থীদের যোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করে। প্রত্যয় স্কিমে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পেনশন সুবিধা যেভাবে কর্তন করা হয়েছে তাতে আগামী দিনে কোনো মেধাবী শিক্ষার্থী এ পেশায় আসবেন না। তাতে জাতি হিসেবে আমরা পিছিয়ে যাবো।
এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকেরা অংশ নেন এবং তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য দেন।
এ সময় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের ন্যায্য দাবিসমূহ আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সর্বাত্মক আন্দোলন চলবে। আমাদের এ আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তনই শিক্ষকদের চলমান বৈষম্য থেকে মুক্তির একমাত্র উপায়।
জবি শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দীন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কোনো কনজুমার প্রোডাক্ট তৈরি করে না। তারা শিক্ষার্থীদের যোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করে। প্রত্যয় স্কিমে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পেনশন সুবিধা যেভাবে কর্তন করা হয়েছে তাতে আগামী দিনে কোনো মেধাবী শিক্ষার্থী এ পেশায় আসবেন না। তাতে জাতি হিসেবে আমরা পিছিয়ে যাবো।
এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকেরা অংশ নেন এবং তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য দেন।