বঙ্গবন্ধু টানেল প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন কাল

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি |

আর মাত্র একটি সূর্যোদয়ের অপেক্ষা! তারপরই টানেলের যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। আগামীকাল শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে উপস্থিত থেকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করবেন। এটি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম এবং দীর্ঘতম টানেল। ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরো একধাপ অগ্রগতি নিয়ে আসা এই টানেল দিয়ে মাত্র তিন মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে আনোয়ারা উপজেলায় যাওয়া যাবে। এই টানেল ব্যবহারে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক যোগাযোগ আরো সহজ ও উন্নত হওয়ার পাশাপাশি মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থারও ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে- যা বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে। পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলটি চালু হলে বিশ্বে বাংলাদেশের গুরুত্ব আরো বেড়ে যাবে। দেশের যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে সূচিত হবে আরো একটি মাইলফলক। সেই সঙ্গে এই সরকারের আরো একটি মেগা প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’ দেশের জিডিপিতে বার্ষিক শূন্য দশমিক ১৬৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করবে। প্রতিদিন ১৭ হাজার ২৬০টি এবং বছরে ৭৬ লাখ যানবাহন চলাচল করতে পারবে। গতকাল বৃহস্পতিবার কর্ণফুলী টানেলের উদ্বোধন উপলক্ষে রাজধানীর বনানী সেতু ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, টানেলের নির্মাণকাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানেলের উদ্বোধন করবেন। রবিবার ভোর ৬টা থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। চট্টগ্রাম মূল শহরের সঙ্গে সাগর ও বিমানবন্দরেরও দূরত্ব কমেবে। পাশাপাশি দেশের অর্থনীতি আরো গতিশীল হবে। সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে খরচ ও

সময় উভয়ই বাঁচবে। শেখ হাসিনা টানেল উদ্বোধনের পর আনোয়ারা প্রান্তে ইপিজেড মাঠে সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন।
এদিকে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামানসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সব প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন। তারা টানেলের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে গাড়ি নিয়ে আনোয়ারা প্রান্তে যান। প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম (নদী তলদেশের) টানেল। কর্ণফুলী অত্যন্ত খর¯্রােতা নদী। এটাতে টানেল নির্মাণ করে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং একটি কর্মযজ্ঞে আমাদের প্রকৌশলীরা সক্ষমতা প্রমাণ করেছেন। সরকার আশা করছে, ৩ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এই টানেল চট্টগ্রাম শহরের সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা আমূল বদলে দেবে এবং খুলে দেবে বাণিজ্যের বহুমুখী দুয়ার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প নগর হয়েছে। সেখানে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। বে-টার্মিনাল, পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল এবং মাতারবাড়ীতে ডিপ সি-পোর্ট হবে। গভীর সমুদ্রবন্দর হওয়ার পর টানেলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে। মাতারবাড়ী ও চট্টগ্রামসহ এই অঞ্চল হবে অর্থনৈতিক হাব। এখন শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর হয়ে যে আমদানি-রপ্তানি হয় তা হবে এই হাব থেকে। ফলে আমাদের জাতীয় অর্থনীতি ও জিডিপি অনেক বাড়বে।
টানেলের প্রকল্প পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ জানান, শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী পতেঙ্গা প্রান্তে টানেলের উদ্বোধন করবেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী তার গাড়িবহন নিয়ে টানেল ক্রস করে আনোয়ারা প্রান্তে যাবেন। সেখানেও উদ্বোধনী ফলক লাগানো হয়েছে। ইতোমধ্যেই টানেলের যান্ত্রিক স্থাপনা, অ্যাপ্রোচ রোড, ক্রস প্যাসেজ, টোলপ্লাজা, বৈদ্যুতিক ও সিভিল ওয়ার্কের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই টানেল চট্টগ্রাম বন্দর ও আনোয়ারা উপজেলাকে সংযুক্ত করবে। এছাড়া এই টানেল ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজারে যাতায়াত করতে পারবে। ১০০ বছর লাইফটাইমে এই টানেল তৈরি করা হয়েছে। চীনা প্রতিষ্ঠান সিসিসিসি প্রথম ৫ বছর টানেল মেনটেইনেন্স ও অপারেশন করবে। রবিবার সকাল থেকে যানবাহন চলাচল শুরু হলেও আপাতত কোনো থ্রি হুইলার বা মোটরসাইকেল চলবে না। টানেলের ভেতর দিয়ে হেঁটে চলাচলের কোনো সুযোগ নেই।

ওয়ান সিটি টু টাউন : প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বঙ্গবন্ধু টানেলের একপাশে চট্টগ্রাম শহর, অন্যপাশে আনোয়ারা উপজেলা। এখন চট্টগ্রাম থেকে আনোয়ারা উপজেলায় যেতে হলে অনেক পথ ঘুরে যেতে হয়। টানেল খুলে দেয়া হলে চট্টগ্রাম ও আনোয়ারা উপজেলা এক সুতোয় বাঁধা পড়বে। আনোয়ারা উপজেলা অপর একটি শহরে রূপ নেবে। তাই বলা হচ্ছে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরো একধাপ অগ্রগতি হবে। ইতোমধ্যেই আনোয়ারা উপজেলার টানেলের সংযোগ সড়কের দুই পাশে অসংখ্য ছোটবড় শিল্পকারখানা গড়ে উঠছে।

টানেলের মোট দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার। ৩৫ ফুট প্রস্থ ও ১৬ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট দুটি টিউব স্থাপন করা হয়েছে। এই টিউিবের ভেতর দিয়েই যানবাহন চলাচল করবে। দুই টিউবের মাঝখানে ১১ মিটার দূরত্ব রয়েছে। এর ফলে ভারী যানবাহন সহজেই টানেলের মধ্য দিয়ে চলাচল করবে। টানেলের সঙ্গে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটারের অ্যাপ্রোচ রোড রয়েছে। এর পাশাপাশি ৭২৭ মিটারের একটি ওভারপাসও রয়েছে- যা মূল শহর, বন্দর এবং নদীর পশ্চিম দিককে এর পূর্ব দিকের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। এছাড়া এই টানেল এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবে। চট্টগ্রাম বন্দরের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা বাড়বে এবং গভীর সমুদ্রবন্দরের কাজ আরো ত্বরান্বিত করবে। সর্বোপরি ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের মধ্যে নতুন সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা তৈরি হয়েছে।

ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ¡াস প্রতিরোধে সক্ষম : প্রকল্প পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ জানিয়েছেন, ভূমিকম্প ও জলোচ্ছ¡াসে টানেলে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এতে দুটি ফ্লাডগেট আছে, যা গত সাইক্লোনে ট্রায়াল করে দেখা হয়েছে। পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জলোচ্ছ¡াসে কোনো সমস্যা হবে না। তাছাড়া টানেলটি কর্ণফুলী নদী পৃষ্ঠের ১৮ হতে ৩১ মিটার গভীরে নির্মাণ করা হয়েছে। এখানে ভূমিকম্পের প্রভাব পড়বে না। ভূমিকম্পে টানেল নিরাপদ থাকবে।

যৌথ অর্থায়নে নির্মিত টানেল : ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি নির্মিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে এটি বাস্তবায়ন হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ৪ হাজার ৬১৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা এবং চীন সরকার ৬ হাজার ৭০ কোটি টাকা অর্থায়ন করেছে। মূল টানেল নির্মাণকাজের শতভাগ খরচ বহন করছে চীন সরকার। ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যৌথভাবে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (সিসিসিসি) লিমিটেড এই মেগা প্রকল্পের ঠিকাদার হিসেবে কাজ করেছে।

বাড়বে বিনিয়োগ গড়বে শিল্প প্রতিষ্ঠান : প্রকল্পের বিবরণ থেকে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু টানেল চালু হলে এই অঞ্চলে বিদেশি বিনিয়োগ আরো বাড়বে। গড়ে উঠবে নতুন নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান। টানেল নির্মাণের ঘোষণার পর ১০০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ২০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মাণকাজ শুরু করেছে। এর ফলে একসময়ের অবহেলিত আনোয়ারা উপজেলার চাতরি চৌমুহনী বাজার ও সেন্টার এলাকায় অসংখ্য অভিজাত হোটেল-রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে। ১০টি আধুনিক হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। স্থানীয় উদ্যোক্তা, বিদেশি বিনিয়োগকারী ও ব্যাংকিং খাত আরো বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা গেছে।

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নবনির্বাচিত সভাপতি এবং চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি মাহবুবুল আলম জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু টানেল অর্থনীতি, যোগাযোগ এবং পর্যটন খাতে ব্যাপক অবদান রাখবে। টানেলটি চালু হলে এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জন্য একটি গেম চেঞ্জার হবে, যা দেশের বাকি অংশের সঙ্গে যোগাযোগের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

শেখ হাসিনার আগমনে উজ্জীবিত চট্টগ্রাম : আগামীকাল শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চট্টগ্রামে আগমন, টানেল উদ্বোধন ও সমাবেশ ঘিরে চট্টগ্রামের জনগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। প্রিয় নেত্রীকে একনজর দেখতে নেতাকর্মীদেরও আগ্রহের কমতি নেই। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ এই সমাবেশে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাতে চায়। এজন্য চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। সমাবেশস্থল ও আশপাশের এলাকায় মাঠ প্রস্তুত করা হচ্ছে। কেইপিজেড মাঠে নৌকার আদলে দেশের সবচেয়ে বড় মঞ্চ নির্মাণ করা হচ্ছে। জনসভা সফল করতে রাত-দিন কাজ করছেন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। টানেল সংযোগ সড়কে রোড মার্কিং, ডিভাইডারে রং করাসহ বিভিন্ন স্থানে ইউটার্নে চলছে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জনসভা সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। জনসভাস্থল আনোয়ারার কেইপিজেডের সাড়ে নয় লাখ ঘনফুট আয়তনের মাঠ প্রস্তুত রয়েছে। নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে। এই জনসভায় নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। জনসভায় নেতাকর্মীদের বহন করা বাস রাখার জন্য কেইপিজেডের অব্যবহৃত চারটি মাঠ সংস্কার করে পার্কিং জোন করা হয়েছে।

কঠোর নিরাপত্তার চাদরে চট্টগ্রাম : এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে চট্টগ্রাম শহর, আনোয়ারা উপজেলা ও আশপাশের এলাকা কঠোর নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) মহানগরীতে যানবাহন চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার শত শত সদস্য কঠোর নজরদারি চালাচ্ছে। সিএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত কেউ সি-বিচ এলাকায় প্রবেশ করতে পারবে না। একইসঙ্গে আগামীকাল শনিবার ভোর ৫টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সিমেন্ট ক্রসিং-কাঠগড় হয়ে কোনো যানবাহন সি-বিচ বা এয়ারপোর্ট এলাকায় যেতে পারবে না। সবাইকে সিমেন্ট ক্রসিং থেকে বাম দিকে মোড় নিয়ে বোটক্লাব হয়ে যাতায়াত করতে বলা হয়েছে। বিমানবন্দর মোড় ক্রস করে বাটারফ্লাই পার্ক হয়ে টানেল ও সি-বিচ এলাকায় যাওয়া যাবে না। ফৌজদারহাট আউটার লিংক রোডে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। সর্বসাধারণের সুবিধার্থে বন্দরগামী যানবাহন আউটার লিংক রোড পরিহার করে সিটি গেইট-একে খান-সাগরিকা রোড ক্রসিং-বড়পুল-নিমতলা হয়ে চলাচল করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শিক্ষার্থীদের শাস্তি কোনো সমাধান নয় - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের শাস্তি কোনো সমাধান নয় হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয় - dainik shiksha হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয় দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে সেশনজটের শঙ্কা বুয়েটে - dainik shiksha সেশনজটের শঙ্কা বুয়েটে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে মাধ্যমিক প্রজন্মের উপার্জন কমবে ৩১ বিলিয়ন পাউন্ড - dainik shiksha মাধ্যমিক প্রজন্মের উপার্জন কমবে ৩১ বিলিয়ন পাউন্ড প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে - dainik shiksha প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের - dainik shiksha স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ হাইকোর্টের - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ হাইকোর্টের please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.012490034103394