১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের এই দিনে তিনি পাকিস্তানের বন্দিত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রেখেছিলেন। আগামীকাল ১০ জানুয়ারি (সোমবার) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা অফিসে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করতে হবে। দিবসটি উদযাপনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা অফিসগুলোতে আগামীকাল সোমবার বা সুবিধাজনক সময়ে অনলাইনে আলোচনা সভা ও সেমিনার আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
রোববার অধিদপ্তর থেকে এ নির্দেশনা আদেশ জারি করা হয়েছে। আদেশটি মাঠপর্যায়ের সব শিক্ষা কর্মকর্তা, সরকারি বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সব সরকারি বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষকে পাঠানো হয়েছে।
আদেশে অধিদপ্তর বলছে, আগামী ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন উপলক্ষে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা অফিসে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে ওই দিবসে বা সুবিধাজনক সময়ে অনলাইনে আলোচনা সভা ও সেমিনার আয়োজন করার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো।
বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয় পূর্ণতা পায়। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১০ জানুয়ারি তিনি ঢাকায় পৌঁছানোর পর আনন্দে উদ্বেল লাখ লাখ মানুষ বিমানবন্দর থেকে রেসকোর্স ময়দান (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পর্যন্ত তাকে স্বতঃস্ফূর্ত সংবর্ধনা জানায়। সেদিন বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে প্রায় ১০ লাখ লোকের উপস্থিতিতে তিনি ভাষণ দেন। দিবসটি সারাদেশে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হয়।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব (লিংক যাবে) করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।