বিশ্ববিদ্যালয়ের আত্মা-দুরাত্মা-মহাত্মা

সিদ্দিকুর রহমান খান |

ছিপছিপে গড়নের ছাত্রটি বলতে থাকলেন, ওই যে ছফা চত্বর, ওখানে ছফা স্যারের অনেক স্মৃতি। 

প্রখর চাহনির ছোটখাট গড়নের ছেলেটির চোখে চোখ রেখে জানতে চাইলাম, ছফা তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন না। তবু তাঁকে স্যার বলছেন কেন? 

অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে জবাব, কবি শামসুর রাহমান, অধ্যাপক কবীর চৌধুরীসহ কয়েকজন ব্যক্তিবিশেষের বিরোধিতার কারণে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়নি। কিন্তু ছফা স্যার দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাসে অবস্থানকালে ছাত্র হিসেবেই বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেক কিছু দিয়েছেন, আলোকিত করেছেন এ ক্যাম্পাস। তাঁর মতো ছাত্র পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ই নিজেই সমৃদ্ধ হয়েছিল। ছাত্র হিসেবে তিনি যা দিয়েছেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক বুড়ো শিক্ষকও অনেক বছর অধ্যাপনা করে তা দিতে পারেননি। তাঁর মহাপ্রয়াণের ২৩ বছর পরও তাঁর নামটিই বুদ্ধিবৃত্তির জগতে সমধিক আলোচিত। আমরা তাঁকে স্যারই বলি।

ছাত্রটি আরো বলতে থাকলেন, চারুকলার সামনের এ বইয়ের দোকানটিতে দেখেন, সরদার ফজলুল করিম স্যার, আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদ ও আহমদ ছফা স্যারের বই-ই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। 

এক নাগাড়ে বলতে থাকা ছাত্রটির দিকে অপলক তাকিয়ে থাকলাম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার সামনের ফুটপাতের বইয়ের দোকানটিতে গিয়েছিলাম আহমদ ছফার ‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসটি কিনতে। ওখানেই তার সঙ্গে পরিচয়। তাঁর হাতে ছফার লেখা ‘যদ্যপি আমার গুরু’ বইটি। তিনি ছফাকে স্যার সম্বোধন করে নানা হৃদয়স্পর্শী কথা বলছিলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এ ছাত্রটির যা বয়স, আমার অনুমান তাতে তিনি আহমদ ছফাকে নিজ চোখে দেখেননি। অনুমানটা ঠিক কিনা তা জানার জন্য প্রশ্ন করি। না-বাচক জবাব আসে। স্কুলজীবনে নাম শুনেছেন চট্টগ্রামের পটিয়ার অজপাড়াগাঁয়ে জন্মানো ছফার। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরুতেই বড় ভাইদের পরামর্শে ছফার ‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসটি পড়েছেন। 

এবার ‘গাভী বিত্তান্ত’ কিনতে ফুটপাতের ওই দোকানটিতে কেনো গিয়েছিলাম, তা ব্যাখ্যা করে নিই। আগের দিন টেলিফোনে আমার এক অনুজপ্রতিম সাংবাদিক জানতে চান, আহমদ ছফার ‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসে বর্ণিত ভিসি সম্পর্কে। তাঁকে বললাম পরের সন্ধ্যায় ওই দোকানটির সামনে আসতে। উদ্দেশ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়নায় সমাজ ও জাতিকে নিয়ে লেখা নিরীক্ষাধর্মী কালজয়ী এ উপন্যাসটি তাঁকে উপহার দেয়া।  

১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলায় প্রকাশিত এ উপন্যাসেই ছফা বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ছিলো গৌরবময় অতীত। অনেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গোটা দেশের আত্মার সঙ্গে তুলনা করে গর্ববোধ করতেন। .... অতীতের গরিমার ভার বইবার ক্ষমতা বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেই। সাম্প্রতিককালে নানা রোগব্যাধি বিশ্ববিদ্যালয়টিকে কাবু করে ফেলেছে। মাছের পচন যেমন মস্তক থেকে শুরু হয়, তেমনি যাবতীয় অসুখের জীবাণু শিক্ষকদের চিন্তা-চেতনায় নিপুণভাবে স্থান করে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্বরজারি, ধনুষ্টংকার, নানা রকমের হিস্টিরিয়া ইত্যাকার নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাধিগুলো শিক্ষকদের ঘায়েল করেছে সব চাইতে বেশি। এখন শিক্ষকসমাজ বলতে কিছু নেই। ....বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বেশি প্যাঁচাল পাড়লে মিয়া মুহম্মদ আবু জুনায়েদের উপাচার্য হওয়ার উপাখ্যানটি অনাবশ্যক লম্বা হয়ে যায়।’

ছফার এ উপন্যাসটির রচনাকাল ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫। রাষ্ট্রক্ষমতায় তখন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকার। উপন্যাসটি প্রকাশের পরপরই প্রায় সবগুলো বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল ছাত্র-শিক্ষকরা রীতিমতো পাঠ্যবইয়ের মতো এটি পড়ে ফেলেন। ওই সময় পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বলতে মূলত সরকারি কোষাগার থেকে বেতন-ভাতাসহ নানা খরচাদি জোগান দিয়ে চালানো ‘তথাকথিত’ স্বায়ত্তশাসিত বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে বোঝানো হতো। আর বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতি তথা উচ্চশিক্ষার সার্বিক পচন নিয়ে লেখা ওই সময় পর্যন্ত এটিই একমাত্র উপন্যাস। সেই লেখার প্রায় ১১ বছর পর অর্থাৎ ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে ছফার বন্ধু, শিষ্য ও সুহৃদ জনপ্রিয় সাহিত্যিক অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কর্মকাণ্ড ঘিরে লেখা উপন্যাস ‘মহব্বত আলীর একদিন’ প্রকাশিত হয়। প্রকাশের দিনেই কিনে নিয়ে এক নাগাড়ে পড়তে থাকি। কিছুটা পড়ার পর মনে হলো, ছফার পথেই হেঁটেছেন তাঁর শিষ্য মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসের রচনাকালও খালেদার জমানা, ‘মহব্বত আলীর একদিন’ও তাই।  মাঝখানে শুধু এক যুগের ব্যবধান। 

‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসের নায়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আর ‘মহব্বত আলীর একদিন’ উপন্যাসের নায়ক শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের। দুই উপাচার্যই গাভী পুষতেন। জাফর ইকবাল বর্ণিত শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে খালেদার দ্বিতীয় মেয়াদের সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই প্রেষণে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এ উপন্যাসের আরো কিছুটা পড়ার পর মনে হলো, আলাদা কোনো উপন্যাস পড়ছি, নাকি বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতির আলোকে নতুন করে আহমদ ছফার ‘গাভী বিত্তান্ত’ শিরোনামের কোনো সাহিত্য সমালোচনা পড়ছি। একালের ভিসি ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কোনো লেখাই আর নতুন মনে হয় না। 

২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের একটা উদাহরণ দেয়ার আগে আরেকটা কথা বলে নিই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অহরহ একটা অভিযোগ করেন তাদের নতুন ছাত্রদের পেয়ে। অভিযোগটা মোটা দাগে এরকম: ‘কলেজগুলো (একাদশ-দ্বাদশ) কিচ্ছু না পড়িয়েই উচ্চ মাধ্যমিকের সনদ দিয়ে দেয়। আর এসব অযোগ্য শিক্ষার্থীদের নিয়ে ভীষণ বিপদে পড়তে হয়  বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের।’ এই অভিযোগটা সাধারণ সময়ের। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে মুহম্মদ জাফর ইকবাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রশ্নফাঁস বন্ধে ব্যবস্থা ও শিক্ষামন্ত্রীকর্তৃক প্রশ্নফাঁস স্বীকার করে নেয়ার দাবিতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। শহীদ মিনারটিও আহমদ ছফাবর্ণিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। তৎকালীন ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বাছবিচারহীনভাবে সভা-সমাবেশে-খৎনার অনুষ্ঠানে হাজির হলেও শিক্ষার ধ্বংস ঠেকাতে জাফর ইকবালের অবস্থান কর্মসূচিতে থেকেছিলেন গরহাজির। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জাফর ইকবাল এই নিয়ে চিন্তিত ছিলেন, অনৈতিক কারবার দিয়ে জীবনের সবগুলো পাবলিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এ কচি আত্মাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্যও ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন বা বিকল্প পথ খুঁজতে সচেষ্ট হবেন। হয়তো পেয়েও যাবেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও হবেন। তারপর কয়েক বছর বাদে বিশ্ববিদ্যালয়েরই শিক্ষকও বনে যাবেন নানা পরিচয়ে। 

‘গাভী বিত্তান্ত’ উপন্যাসে বিশ্ববিদ্যালয়কে গোটা দেশের আত্মার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আমার মনে হয়, যদি দেশের আত্মা হয় বিশ্ববিদ্যালয় তবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীই বিশ্ববিদ্যালয়ের আত্মাকে ধারণ করেন। বিশাল ক্যাম্পাস বা বড় বড় দালানকোঠা নয়। ফাঁস হওয়া প্রশ্ন পেয়ে ‘ভালো’ জিপিএ পেয়ে কলুষিত আত্মা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করবেন লাখ লাখ শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ হয়ে দেশ চালানোর জন্য বড় বড় দায়িত্বও নেবেন! এসব ভেবে শঙ্কিত জাফর ইকবালরা মাঠে নেমেছিলেন প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে। 

২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রশ্নফাঁসের হইচইয়ের মধ্যে যেটি নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য হয়নি, সেটি হলো স্বতন্ত্র ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস ও তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে উপাচার্য নিয়োগ। বিশ্ববিদালয়টির বর্তমান উপাচার্যের বিরুদ্ধে বলাৎকারের অভিযোগ। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও এলাকার নিজ বাসভবনে গভীর রাতে জনতা তাকে অবরুদ্ধ করে ফেলেন। পুলিশ উদ্ধার করে। আর কখনো ছেলেশিশুকে বলাৎকার করবেন না এবং এলাকা ছাড়বেন, এমন মুচলেকায় সে যাত্রা রক্ষা পান। ওই ঘটনায় ভিসির কিচ্ছুটি হয়নি। ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনিই দ্বিতীয় মেয়াদে ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান। এখানে ভর্তি হন দাখিল, আলিম উত্তীর্ণরা। ফাজিল, কামিল শাখা খোলার জন্য সরেজমিন তদন্তে যান বলাৎকারে অভিযুক্ত ভিসিই। যদিও কাজটি অন্যদের। একাডেমিক কাউন্সিল, সিন্ডিকেট রয়েছে। তবু, শিক্ষক-শিক্ষার্থী দেখে ভিসিই চূড়ান্ত অনুমোদন দেন। সে শিক্ষার্থীরাও এ বিশ্ববিদ্যালয়টির আত্মার অংশীদার।

গত কয়েকবছরে ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, জগন্নাথসহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ভিসি-বচন’ আপনারা নানা মাধ্যমে শুনেছেন ও জেনেছেন। ছাত্র-ছাত্রীদের সম্পর্কে শাবিপ্রবির ভিসি ও একটি ছাত্রী হলের প্রভোস্টের বচনও শুনেছেন। তবে বলাৎকারে অভিযুক্ত কলুষিত আত্মার ধারক-বাহক ভিসি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহর নাম নাই বা করলাম। 

লেখাটি শেষ করে এনেছি। ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে আওয়ামী লীগ শাসনকালে ইসলামি নেতা হাফেজ্জি হুজুর ঢাকার কামরাঙ্গীর চরে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকল্পে ইসলামি সম্মেলন আয়োজন করেছিলেন। ওই সম্মেলনে ছফাকে অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করতে নিমন্ত্রণ করেন হাফেজ্জি হুজুর। বন্ধু রতন বাঙালিকে নিয়ে ছফা হাজির হন ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা অনুষ্ঠানে। এক ঘণ্টার বক্তৃতা সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন, আশ্চর্যজনকভাবে মাইক কেড়ে নিয়ে ছফাকে সভাস্থল থেকে বের করে দেননি। ছফার বক্তৃতার সারাংশ ছিল এরকম : বিশ্ববিদ্যালয় একটি গালভরা শব্দ। ...বিশ্ববিদ্যালয় ওপর থেকে চাপিয়ে দেয়া জিনিস নয়। টাকা দিয়ে আসবাবপত্র কেনার মতো করে বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি সম্ভব নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আত্মা থাকতে হয়। ইট, কাঠ, লোহালক্কড় দিয়ে ইমারত বানালে সেখানে আত্মার সঞ্চার হয় না। কামরাঙ্গীর চরের নরম মাটি ভেদ করে হঠাৎ করে একটা বিশ্ববিদ্যালয় জেগে উঠবে, এরকম অসম্ভব প্রত্যাশা আমাদের নেই।

কাকতালীয়ভাবে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান অবস্থান ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলায়। তবে ১৯৯৭তে প্রতিষ্ঠা হয়নি, হয়েছে ২০১৪-তে। 

বলাৎকারপ্রবণ, কলুষিত, প্রশ্নফাঁসকৃত, কিংবা চাটুকারকলঙ্কিত নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি-শিক্ষক-শিক্ষার্থী হিসেবে ‘মহাত্মা’ চাই।

আজ আহমদ ছফার প্রয়াণ দিবসে এটাই একমাত্র চাওয়া। 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি - dainik shiksha শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি - dainik shiksha ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা ঢাবিতে ভর্তি আবেদনের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha ঢাবিতে ভর্তি আবেদনের সময় বৃদ্ধি সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ - dainik shiksha সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু - dainik shiksha ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক - dainik shiksha এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন - dainik shiksha পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উচ্চতর স্কেল পাচ্ছেন ২ হাজার ৯২৩ শিক্ষক - dainik shiksha উচ্চতর স্কেল পাচ্ছেন ২ হাজার ৯২৩ শিক্ষক কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0028359889984131