বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে জমজমাট অফার নিয়ে এসেছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। বিভিন্ন মার্চেন্ট থেকে কেনাকাটা করলে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। এ ছাড়া প্রতিদিন সর্বোচ্চ টাকার কেনাকাটা করা গ্রাহক পাবেন ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা বিমানের কাপল টিকিট।
৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে নগদ-এর ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইন চলবে। এই ক্যাম্পেইন চলাকালীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে কেনাকাটা করলে নগদ ব্যবহারকারীরা পাবেন সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক বা ডিসকাউন্ট। নগদ অ্যাপ অথবা ১৬৭ ডায়াল করে এই কেনাকাটা করা যাবে। পাশাপাশি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমেও উপভোগ করা যাবে দারুণ এই ছাড়।
এছাড়াও ৭ থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন সর্বোচ্চ কেনাকাটা করা গ্রাহক পাবেন ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা বিমানের কাপল টিকিট। নির্দিষ্ট কিছু মার্চেন্টের ক্ষেত্রে ক্যাশব্যাক অফারটি ১৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়ে যাবে।
সবমিলিয়ে ৯০টিরও বেশি মার্চেন্টে নগদ ব্যবহারকারীরা এই ছাড় পাবেন। এরমধ্যে বাটা, এপেক্স (অনলাইন), লোটো (অনলাইন), এসএসবি লেদার, শেফস টেবিল, রেমন্ড, কে ক্রাফট, মোনার্ক মার্ট-এর মতো মার্চেন্ট থাকছে এই ক্যাম্পেইনে। এই ৯০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে কেনাকাটায় সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক।
এই অফার নিয়ে নগদ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মো. সিহাবউদ্দিন চৌধুরী বলেন, নগদ তারুণ্যের উৎসবকে আরও রঙিন করতে চায়। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস সব বয়সের মানুষের তরুণ মনের উৎসব। আমরা এই উৎসবে মানুষের আনন্দটা ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে আরও রাঙিয়ে দিতে চাই। সে জন্যই আমরা এই ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি।
প্রতিদিনের সর্বোচ্চ লেনদেন করা গ্রাহককে ফোন করে তার বিমানের টিকিট পাওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করা হবে। নগদ কাস্টমার কেয়ার থেকে তিনবার ফোন করা হবে। এরপরও ওই গ্রাহক ফোন রিসিভ না করলে সর্বোচ্চ লেনদেনকারী পরবর্তী গ্রাহককে বেছে নেয়া হবে। গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য তার কাছ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রসহ কিছু প্রমাণ চাইবেন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি। উল্লেখ্য, কোনোভাবেই পিন বা ওটিপি কেউ গ্রাহকের কাছে চাইবেন না। অন্য কেউ এই গোপন নম্বরসমূহ চাইলে সে ফাঁদে পা না দেওয়ার জন্য সতর্ক করছে নগদ কর্তৃপক্ষ।
ফোন করে নিশ্চিত করার ৭ দিনের মধ্যে ওই গ্রাহককে টিকিট বুঝিয়ে দেওয়া হবে। বিজয়ীরা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর টিকিট পাবেন। ফলে টিকিটবিষয়ক সমস্ত দায়িত্ব বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ বহন করবে।