যুগোপযোগী শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চায় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল

প্রফেসর ডক্টর মোঃ মাহমুদুল হাছান |

'শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড' কথাটি যেমন সর্বজন স্বীকৃত, তেমনি যে শিক্ষা সার্বজনীন ও যুগোপযোগী সে শিক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি। এক্ষেত্রে ইন্টারন্যাশনাল কারিকুলামে পরিচালিত ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষার মর্যাদা বিশ্বের সকল দেশে সর্বোতভাবেই গৃহীত এবং বিশেষভাবে গুরুত্ববহ। 

বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমে দুটি শিক্ষা কার্যক্রম অনুসরণ করা হয়ে থাকে। একটি হলো ইংরেজি মাধ্যমে জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যটি হলো ইংরেজি মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শিক্ষা কার্যক্রম যেখানে ইংরেজি মাধ্যমে পাঠদান, পরীক্ষা গ্রহণ ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।

জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি মোতাবেক জাতীয় পাঠ্য পুস্তক বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত বইসমুহ পড়ানো হয় এবং পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক শিক্ষা কার্যক্রমে বিভিন্ন দেশের লেখকদের লিখিত পুস্তকসমুহ বিধিবদ্ধ পাঠ্যক্রম অনুযায়ী পাঠদান করা হয়ে থাকে। এ শিক্ষা কার্যক্রমে প্রধান তিনটি ধারা অব্যাহত রয়েছে; একটি হলো পিয়ারসন এডেক্সেল ( Pearson Edexcel), কেমব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন (CIE) |  এ দুটি ইংল্যান্ড (ইউকে) ভিত্তিক এক্সাম বোর্ড যার মাধ্যমে সারা বিশ্বে একই সাথে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়ে থাকে। আর অন্যটি হলো ইন্টারন্যাশনাল বাকালরিয়েট ( International Baccalaureate)  যা নিউইয়র্ক ভিত্তিক এক্সাম বোর্ডের মাধ্যমে সকল পরীক্ষা পরিচালিত হয়ে থাকে। ইউকে বা ইউএসএ ভিত্তিক যে শিক্ষা কার্যক্রমই হোক না কেন, সকল ক্ষেত্রেই আমাদের জাতীয় শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে অনেকটাই সংগতিহীন। বিদেশী লেখকের লিখিত বই এ শিক্ষা কার্যক্রমে  পড়ানো হয়।  ইউকে বা ইউএসএ কর্তৃক নির্দেশিত শিক্ষা কার্যক্রমে তাদের পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা অনুযায়ী ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে। পরীক্ষার  বিষয়, রুটিন, পাঠ্য তালিকা ও পরীক্ষার দিক নির্দেশনাসহ শিক্ষাক্রমের সকল কিছুই উক্ত বোর্ড সমূহ দ্বারা প্রণীত ও বাস্তবায়িত হয়। এডেক্সেল ও কেমব্রিজ উভয়টি এদেশে ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ কর্তৃক পরিচালিত হয়ে থাকে।

শিক্ষা ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু কোভিড-১৯ এর কারণে শিক্ষাধারায় অন্যান্য দেশের মত আমাদের দেশও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। 
কিন্তু ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলিতে শিক্ষা কার্যক্রম ছিলো সচল, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সাথে সংযুক্ত রাখা হয়েছিলো অতি স্বাভাবিকভাবে, এমনকি ব্রিটিশ কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ সময়মত সকল সেশনের পরীক্ষা সম্পন্ন করে ফলাফলও প্রদান করতে পেরেছে। 

দুঃখজনক হলেও সত্য, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলির অবস্থান বিস্ময়করভাবে ইতিবাচক হলেও কিছু সমালোচক এ পদ্ধতির শিক্ষা নিয়ে নেতিবাচক প্রশ্ন তুলে জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে থাকেন। সমালোচকরা যুক্তি দেন যে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলির একটি ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে যা দেশীয় সংস্কৃতি, নীতি এবং মূল্যবোধের জন্য হুমকি স্বরূপ।

আমরা জানি, যদিও বাংলাদেশের প্রথম ইংরেজি মাধ্যম স্কুল সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স গ্রিন হেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এটি বিকশিত হতে শুরু করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে। এটির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার একটি নতুন পথ প্রতিষ্ঠা করা যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে দ্বিভাষিকতা এবং অন্যান্য যোগাযোগ দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করবে।

ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষার প্রধান শক্তি হলো এর পাঠ্যক্রম এবং ইংরেজি শিখন দক্ষতার মাঝে একটি সুন্দর সংযুক্তি স্থাপন করা। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নিজের সংস্কৃতি ভুলে গিয়ে সম্পূর্ণ নতুন সংস্কৃতি গ্রহণ করা এবং পশ্চিমা পোশাক পরে দেশীয় ঐতিহ্যকে অবজ্ঞা করা বা আলট্রা মডার্ন সেজে উগ্র মনোভাব ও অনৈতিক জীবনযাপন করা।  ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে বিদেশি স্টাইলে চলাফেরা করে বাংলা খাবার উপেক্ষা করা, বাংলা সাহিত্য, ভাষা, সিনেমা বা গান ভুলে যাওয়া নয়। ইংরেজি হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার একটি শিখন মাধ্যম যা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

বাংলাদেশে অনেক ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সেগুলোর কোনোটিতে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি যা আমাদের দেশীয় কালচারের পরিপন্থী। রাজধানীতে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একজন অভিজ্ঞ প্রিন্সিপাল হিসেবে আমি দেখেছি যে, ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেমেয়েরা আমাদের জাতীয় সভ্যতা-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য পালনের ক্ষেত্রে অনেক সচেতন এবং তুলনামূলকভাবে বেশ অগ্রগামী। জাতীয় দিবস পালনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নানা দিবস পালন করে আমাদের দেশকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করে দেয়ার এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি ইংলিশ মিডিয়ামের স্কুলগুলোই করে থাকে। 
আমরা ইংলিশ মিডিয়াম কমিউনিটি হিসেবে বুঝতে পারি যে, আমাদের পরিচয় আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, মূল্যবোধ এবং রীতি-নীতি থেকে এসেছে। তাই বাংলা সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, নীতি-নৈতিকতা, ইতিহাস, নিজস্ব ভাষা বোঝা এবং শেখা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে পরিচালিত একটি জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রায় ১৭০০ ইংরেজি মাধ্যম স্কুল রয়েছে এবং সেসব স্কুল বাংলা সংস্কৃতিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে।  ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে পরিচালিত আরেকটি জরিপে কিছু ব্যক্তি মতামত দিয়েছিলেন যে, ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পশ্চিমা সংস্কৃতির আধিপত্য খুব বেশি এবং দেশীয় নিয়ম-নীতি সেখানে পরিত্যাজ্য। তারা এমনও মন্তব্য করেন যে, শুধুমাত্র ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের কারণে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাব পড়ছে সারা দেশে।

ভাষা আন্দোলনের কর্মী গাজীউল হক বলেছেন, ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলো খুব কম বাংলা সাহিত্য এবং বেশি ইংরেজি সাহিত্য শেখায়। এভাবে শিক্ষার্থীরা কাজী নজরুল ইসলাম এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিবর্তে উইলিয়াম শেক্সপিয়ার ও ইংরেজ লেখকদের সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়। তিনি আরও বলেন, ‘ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ইংরেজি ভাষা শেখানোর সময় বাংলাদেশী সংস্কৃতি চর্চার প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয় না। ফলস্বরূপ, বাংলাদেশের ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য বাদ দিয়ে পশ্চিমা ঐতিহ্য, ভূগোল, ইতিহাস, রাজনীতি এবং সংস্কৃতির পটভূমি সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করে।’

আমি ইংরেজি মাধ্যমের একজন অধ্যক্ষ হিসেবে এসব বিরূপ মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ করি। কারণ বাংলাদেশে যে কোনো ইংলিশ মিডিয়াম  স্কুল প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করতে গেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি মোতাবেক দেশের সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন নিতে হয়। আর অনুমোদন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত সকল শর্ত যা অন্যান্য বাংলা মিডিয়াম স্কুলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, তা মেনেই স্কুল চালাতে হয়। সুতরাং দেশীয় কালচার পরিপন্থী কোনো বিষয় পড়ানো হয় বা চর্চা করা হয় এ কথা একেবারেই ঠিক নয়। 

এবার যদি পাঠ্যপুস্তক নির্ধারণ ও পাঠ্যসূচি প্রণয়নের কথা বলি তাহলে এটি স্পষ্ট যে, ইংলিশ মিডিয়ামের কোনো বইতেই দেশ ও রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কন্টেন্টস রাখা হয় না। বরং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বাংলা, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় এবং ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার বইগুলোর ইংরেজি ভার্সন পড়ানো বাধ্যতামূলকভাবেই সিলেবাসভুক্ত করা হয়ে থাকে। সুতরাং অন্য সংস্কৃতির অনুসরণ করার এই প্রবণতা ইংলিশ মিডিয়ামের কোনো বই-পুস্তকে বা শিক্ষকদের পঠন-পাঠনে থাকে না। আমাদের সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধের প্রতি চরম অসম্মান এবং অবমাননা এ সকল প্রতিষ্ঠানে ভুলেও চর্চা করা হয় না। 

আবার বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও দেশীয় সংস্কৃতি চর্চার জন্য ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, বিজয় দিবস, জাতীয় শোক দিবস, জাতীয় শিশু দিবসসহ অন্যান্য সকল দিবস যার সাথে আমাদের জাতিসত্তা জড়িত, তার সবগুলিই এখানে পালন করা হয়ে থাকে। এমনকি পহেলা ফাল্গুন ও পহেলা বৈশাখ এমনভাবে উদযাপন করা হয় যা অন্যান্য ভাবধারার অনেক প্রতিষ্ঠানে নাও হতে পারে। এছাড়াও আন্তর্জাতিক অনেক দিবসও ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলিতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপন ও পালন করা হয়ে থাকে।

অন্য দিকে, ইংলিশ মিডিয়াম কারিকুলামে পড়ে শিক্ষার্থীরা যেভাবে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত করে তোলে, দেশীয় কারিকুলামে পড়ে ততটুকু করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা জানি, এ সকল স্কুলের টিচিং-লার্নিং এর মাধ্যম হলো ইংরেজি, আর এটি হলো একটি আন্তর্জাতিক ভাষা যার মাধ্যমে  শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং বিদেশে বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নিজেদের আস্থাশীল ও আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করে। ফলে, বিদেশ থেকে রেমিটেন্স পাঠিয়ে তারা দেশের জন্য অনেক অবদান রাখতে পারে।

আবার শিক্ষাদান কৌশলের কথা যদি বলি, তাহলে আমি বলবো ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষকরা যোগ্য, অভিজ্ঞ, দক্ষ ও অত্যন্ত বিচক্ষণ। তারা নিয়মিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। শিক্ষকদের ইন হাউজ ট্রেইনিংয়ের পাশাপাশি বৃটিশ কাউন্সিল কর্তৃক বিষয় ভিত্তিক অনেক প্রশিক্ষণ প্রাদান করা হয়ে থাকে। সুতরাং শিক্ষার মান নির্ণয়ে এ জাতীয় স্কুলগুলির নানাবিধ পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসনীয়। 
 
অতএব, বলাবাহুল্য যে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পরিচালিত ও দেশীয় সংস্কৃতির ছোঁয়ায় লালিত ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলির শিক্ষা কারিকুলাম ও শিক্ষার মান অনেক উন্নত এবং যুগোপযোগী। যারা এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সাথে সরাসরি জড়িত না বা এ শিক্ষা ধারার সাথে কোনভাবেই সংশ্লিষ্ট নয়, তাদের পক্ষে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা থাকা খুবই স্বাভাবিক। কারণ বৃটিশ শাসনামলে বা দেশ স্বাধীনের কিছুকাল পর  পর্যন্ত বৃটিশ আধিপত্যের কিছুটা প্রভাব থাকলেও এখন তা একেবারেই মুক্ত, সেটি সম্পর্কে তারা অবগত নন। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি-সভ্যতা, জাতীয় ঐক্য-সংহতি ও বাঙালি চেতনাবোধ জাগ্রত রেখেই ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। ইন্টারন্যাশনাল কারিকুলামে পরিচালিত আমাদের দেশের ইংরেজি মাধ্যমের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষা-কার্যক্রম যে অনেক উন্নত ও সম্মৃদ্ধ তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সুতরাং, ইংরেজি মাধ্যমের সম্মান ও ঐতিহ্য অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য সুধিজনদের কাছে অনুরোধ, অযথা সমালোচনা না করে এ প্রতিষ্ঠানগুলি সম্পর্ক ইতিবাচক ধারণা পোষণ করুন।

প্রফেসর ডক্টর মো. মাহমুদুল হাছান: প্রিন্সিপাল, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা ও প্রেসিডেন্ট , ইন্টারন্যাশনাল স্কুলস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0038039684295654