সাম্প্রতিক দেশের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একাডেমিক স্বাধীনতা এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘন ও নৈরাজ্য নিয়ে ৩০ বিশিষ্ট নাগরিক উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
শনিবার যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, কিছুদিন ধরে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের (ছাত্রলীগ) হাতে সাধারণ শিক্ষার্থী ও ভিন্নমতের ছাত্রছাত্রীদের ওপর নির্যাতনসংক্রান্ত অভিযোগগুলো বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।
ছাত্রলীগের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হওয়ার পর থেকে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। চলতি বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৩০টিরও বেশি চাঁদাবাজি, ছাত্র নির্যাতন, আবাসিক হলে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরিসহ নানা অপরাধের অভিযোগ গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। যেখানে ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বাধীনতা লঙ্ঘন করে শারীরিক নির্যাতনের মতো বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্তৃক দুর্বৃত্তপনার অভিযোগের ব্যাপারে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি। পাশাপাশি সুষ্ঠু বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
এ প্রসঙ্গে তারা গণমাধ্যমে প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য ১০ অভিযোগ তুলে ধরেন।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন : রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্যাহ, মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন, সাবেক কূটনীতিক সাকিব আলী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান; অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক, অধ্যাপক কামরুন্নেসা খন্দকার, অধ্যাপক শামীমা সুলতানা, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান কান্ট্রি স্পেশালিস্ট, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া,