শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য বন্ধে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ঢেলে সাজাতে হবে

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নাকি বন্ধ তা স্পষ্ট নয়। কারণ সেগুলোয় প্রাশাসনিক বডি অনুপস্থিত। ক্লাস-পরীক্ষা হচ্ছে না, শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো হলে থাকছে। অভিভাবকহীন ক্যাম্পাসে নিরাপত্তাঝুঁকি বাড়ছে। এ অবস্থা প্রলম্বিত হলে বাড়বে নানা পক্ষের অভ্যন্তরীণ কোন্দল। অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত নতুন প্রশাসনকে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। তাই আপাতত কাজ চালানোর মতো হলেও প্রশাসন সচল করার উদ্যোগ নেয়া জরুরি। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বণিক বার্তা পত্রিকায় প্রকাশিত এক সম্পাদকীয়তে এ তথ্য জানা যায়। সম্পাদকীয়টি লিখেছেন ড. মো. আব্দুল হামিদ। 

সম্পাদকীয়তে আরো জানা যায়, শিক্ষা উপদেষ্টা এ সংকট নিরসনে কঠোর পরিশ্রম করছেন। কিন্তু এত ব্যাপক ও বিস্তৃত কর্মপরিসরে স্বল্পসময়ে হাজারো সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন হয়ে পড়ছে। তাছাড়া তার দপ্তরে ‘কাজের লোক’ খুব একটা অবশিষ্ট থাকার কথা নয়। কারণ বিগত দিনগুলোয় তাদের কিছু চিন্তা বা সৃষ্টি করতে হতো না। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট নীতি ও সিদ্ধান্তগুলো অন্য কোথা থেকে নাজিল হতো। তারা শুধু পোস্ট অফিসের দায়িত্ব পালন করতেন। ফলে চিন্তা করার অভ্যাস হারিয়ে ফেলা কর্মকর্তাদের কাছে কোন মানের আউটপুট পাবেন তা সহজেই অনুমেয়।

অন্যদিকে তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের শিক্ষামন্ত্রী হলে এ কাজগুলো সহজ হতো। কারণ তখন গোটা দেশে বিস্তৃত দলীয় নেটওয়ার্ক থেকে সম্ভাব্য ক্যান্ডিডেটদের নামের সুপারিশ আসত। তাদের মধ্য থেকে বাছাইয়ের কাজটি সহজ হতো। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের তেমন দলভুক্ত লোক না থাকায় নিয়োগযোগ্য ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া সত্যিই কঠিন। সেক্ষেত্রে শিক্ষা বিষয়ে আগ্রহী ও অবদান রাখার যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মকর্তা ও শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী টিম গঠন করা যেতে পারে।

নতুন কারিকুলামজনিত কারণে হাইস্কুল পর্যায় সংশ্লিষ্টরা ভীষণ সংকটে আছেন। যেমন সদ্য বিদায়ী সরকার ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণীর ষাণ্মাসিক পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে (একই রুটিন ও প্রশ্নপত্রে) আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ফলে সারা দেশের লাখ লাখ শিক্ষার্থী অর্ধেক সাবজেক্ট পরীক্ষা দিয়ে বসে আছে। অবশিষ্ট পরীক্ষাগুলো আদৌ হবে কিনা, হলে কীভাবে হবে, কবে সেগুলো হবে... সে ব্যাপারে কেউ কিছু জানে না। অথচ বছরের নবম মাস চলে এসেছে! 

সারা দেশে জুনিয়র স্তরে একই প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়ার পুরো কার্যক্রমটি ছিল ভয়াবহ। কারণ পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে প্রশ্নপত্রের ন্যূনতম সম্পর্ক ছিল না। প্রচণ্ড পরিশ্রমী ও পুরোমাত্রায় ফঁকিবাজ উভয় শিক্ষার্থীর অবস্থা ছিল একই রকম। টিফিন বিরতিসহ পরীক্ষার সময় থাকত ৫ ঘণ্টা! সেই প্রশ্নগুলো আবার আগের দিন ফাঁস হয়ে যেত। ফলে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার আগের রাতেও পড়ালেখার প্রয়োজন বোধ করত না। তারা ফেসবুক-ইউটিউব থেকে পরদিনের পরীক্ষার উত্তরগুলো সংগ্রহ করত। সেগুলো শেখারও দরকার হতো না। কারণ পরীক্ষার হলে বসে পরস্পর দেখে ও গল্প করে লেখার অবারিত সুযোগ ছিল! 

ফলে পরীক্ষার মতো সিরিয়াস একটা বিষয়কে হাস্যকর করে তোলা, শিশুদের নৈতিকতা ধ্বংস করা ও ডিভাইসমুখী করে তোলায় লাখ লাখ অভিভাবক প্রচণ্ড মানসিক কষ্টে আছেন। আমার মতে, এমন পদ্ধতিতে অবশিষ্ট পরীক্ষাগুলো নেয়ার প্রয়োজন নেই। অবশিষ্ট পরীক্ষাগুলো বাতিল ঘোষণা করা হোক। আর বার্ষিক পরীক্ষা কোন পদ্ধতিতে হবে সে ব্যাপারে প্রাথমিক নীতিমালা ঘোষণা করা হোক। প্রত্যেক স্কুল নিজ দায়িত্বে রুটিন ও প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবে—অবিলম্বে সেটা জানিয়ে দেয়া উচিত। তাহলে শিক্ষার্থীরা আগামী তিন মাস পড়ালেখা করে কিছুটা হলেও মেধার মূল্যায়নের ধারায় ফিরতে পারবে। অভিভাবকরা দুঃসহ মানসিক কষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন। 

সম্প্রতি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণে আমরা স্তম্ভিত হয়েছি। কিন্তু এর বীজ বপন করা হয়েছিল বেশ আগে। নিত্যনতুন কারিকুলামের দোহাই দিয়ে পড়ালেখা হয়েছে নির্বাসিত। শিক্ষার নামে শিশুদের ডিভাইসে আসক্ত করার সব আয়োজন সম্পন্ন করা হয়েছিল। ওই সুযোগে শিক্ষার্থীরা দেশী-বিদেশী নানা গ্রুপের ফ্যান-ফলোয়ারে পরিণত হয়েছে। প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় কিশোর গ্যাং কালচার গড়ে উঠেছে। তারা মা-বাবা কিংবা শিক্ষকদের চেয়ে ‘বড়ভাই’দের কথা বেশি মান্য করতে শিখে গেছে। 

রাতারাতি কিশোর-তরুণরা এমন উচ্ছৃঙ্খল হয়নি। বরং স্থানীয় রাজনৈতিক অভিভাবকরা তাদের দলে ভেড়াতে অর্থ, অস্ত্র ও মাদকের জোগান দিয়েছে। পুলিশ-প্রশাসন ম্যানেজ করার আশ্বাস দিয়েছে। তাদের দিয়ে অহরহ চাঁদাবাজি ও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছে। বহু এলাকায় সিনিয়র সিটিজেনরা মানসম্মান নিয়ে টিকতে পারেননি। সম্প্রতি অনেকগুলো ঘটনা মিডিয়ায় আসার কারণে আমাদের চোখে পড়ছে। কিন্তু অধঃপতনের শুরু বেশ আগেই হয়েছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তাদের পড়ার টেবিলে ফেরানো দরকার। পরীক্ষায় অংশ নিলেই জিপিএ ফাইভ দেয়ার প্রবণতা বন্ধ করা আবশ্যক। এক্ষেত্রে শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে। কারণ তারা আমাদেরই সন্তান। 

অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান লাঞ্ছিত হওয়ার অন্যতম কারণ হলো রাজনৈতিক দলদাসে পরিণত হওয়া। বহুদিন থেকেই মেরুদণ্ডসম্পন্ন কোনো ব্যক্তির পক্ষে প্রতিষ্ঠানপ্রধান হওয়া বা থাকা সম্ভব ছিল না। যাদের সততা-দক্ষতা-নৈতিকতা সুদৃঢ় ছিল তাদের অপদস্থ করে বেশ আগেই বিদায় করা হয়েছে। এমনকি অন্যায়ভাবে জেল-জুলুমের শিকার হতে হয়েছে। ফলে এখন যা হচ্ছে তা সেগুলোরই প্রতিক্রিয়া। তার পরও আমি শিক্ষকদের এমনভাবে অপদস্থ করার বিপক্ষে। তাদের দুর্নীতি ও অপকর্ম যথাযথভাবে চিহ্নিত করে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে অপসারণ ও আইনের হাতে সোপর্দ করা উচিত। 

রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়। সেটা বন্ধ করতে হলে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ঢেলে সাজাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তথাকথিত জনপ্রতিনিধিদের মুখাপেক্ষী রাখা যাবে না। তাদের দায়বদ্ধতা শুধু সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের কাছে থাকা উচিত। তিনবার এসএসসি ফেল করা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে স্কুলের গভর্নিং বডির সভাপতি করার চক্র থেকে বের হওয়ার এটাই সঠিক সময়। মাস্টার্স পাস না হলে ম্যানেজিং কমিটির প্রধান হওয়া যাবে না—এমন নিয়ম করা দরকার। কারণ সেই প্রতিষ্ঠানে বহু মাস্টার্স পাস শিক্ষক থাকেন। একজন আধাশিক্ষিত সভাপতি শিক্ষককে প্রকাশ্যে ধমক দিলে সেই শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা সম্মান করবে কেমনে? 

বিগত দিনগুলোয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে প্রতিযোগী মনোভাব গড়ে ওঠার সব চর্চা বন্ধ করা হয়েছে। যেমন আগের দিনে স্কুলের রোল নম্বর মেধাক্রম নির্দেশ করত। সেটা তুলে দিয়ে স্টুডেন্ট আইডি বা কোড প্রবর্তন করা হয়েছে, যার সঙ্গে পূর্ববর্তী বছরের ফলাফলের সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের ফাউন্ডেশন গড়তে বিশেষভাবে সহায়তা করত। বৃত্তি না পেলেও তাদের জ্ঞানভাণ্ডার সমৃদ্ধ হতো। অজ্ঞাত কারণে সেটাও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এমনকি স্কুলের ভর্তি পরীক্ষাগুলো তুলে দিয়ে শুধু লটারির মাধ্যমে ভর্তি করা হচ্ছে!

আগের দিনে শিক্ষা বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকা (বোর্ড স্ট্যান্ড করা বলত) সমাজে আলোড়ন সৃষ্টি করত। কৃতী শিক্ষার্থীদের দেখে জুনিয়ররা দারুণভাবে অনুপ্রাণিত হতো। উল্লেখ্য বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট স্ট্যান্ড করার গৌরব অর্জন করেছিলেন। আমার নিজেরও ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম হওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ফলে তার প্রভাব এলাকার শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর কীভাবে পড়ে তা প্রত্যক্ষ করার দুর্লভ সুযোগ হয়েছে। অজ্ঞাত কারণে ইতিবাচক প্রতিযোগিতার এই কালচারও তুলে দেয়া হয়েছে। 

তাছাড়া স্টার মার্কস বা প্রাপ্ত ডিভিশন দিয়ে প্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীদের চেনা যেত। কিছু অভিভাবক ভালো রেজাল্টের জন্য শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত চাপ দিতেন সেটা সত্য। কিন্তু অধিকাংশ শিক্ষার্থীর মধ্যে ইতিবাচক প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হতো যা কর্মজীবনে প্রবেশ বা সেখানেও ভালো করায় সহায়ক হতো। এক পর্যায়ে গ্রেডিং সিস্টেম চালু করা হলো। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা বা তুলনার জন্য সেটা সহায়ক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি বৃত্ত, ত্রিভুজ ও চতুর্ভুজ চালু করে মূল্যায়ন পদ্ধতির নামে এক ধরনের রসিকতা করা হয়েছে! একজন শিক্ষার্থীকে ঠিক কীসের ভিত্তিতে এ প্রতীকগুলো দেয়া হবে তা নিয়ে শিক্ষকরাও কনফিউজড। একাধিক মাস্টার ট্রেইনার আমাকে বিষয়টা স্পষ্ট করে বোঝাতে পারেননি! 

তাছাড়া কয়েক বছর আগেও শিক্ষা বোর্ডগুলো তাদের অধীনস্থ সেরা প্রতিষ্ঠানগুলোর (ফলাফলের ভিত্তিতে) তালিকা প্রস্তুত করত। সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য স্কুল-কলেজগুলোর কর্তৃপক্ষের মধ্যে নীরব প্রতিযোগিতা চলত। নিজেরা গুণী শিক্ষক নিয়োগ দিতেন, শিক্ষার্থীদের অধিক যত্ন নিতেন, নানা গবেষণা করে প্রতিষ্ঠানের পারফরম্যান্স বাড়ানোর উদ্যোগ নিতেন। বহু স্কুলে বৃত্তি ও এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিশেষভাবে পাঠদান করা হতো। তেমন প্রেক্ষাপটে আমার স্কুল (কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল) প্রায়ই নাটোর জেলার শ্রেষ্ঠ স্কুলের মর্যাদা লাভ করত। এখন মূল্যায়নে তেল ও ঘিয়ের একই দাম। স্থবির ও জ্ঞানচর্চা বিমুখ শিক্ষাঙ্গনকে গতিশীল ও কার্যকর করতে বড় সংস্কার প্রয়োজন। 

সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম জাতির শিক্ষাদর্শন ঠিক করা দরকার। তার আলোকে একটি কমিশন নিবিড়ভাবে কাজ করে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন জরুরি। সেই নীতির মূল লক্ষ্যগুলোকে ফোকাস করে কারিকুলাম প্রণয়ন, সিলেবাস নির্ধারণ ও কনটেন্ট বাছাই করা দরকার। গোটা দুনিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মতো দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষার্থী গড়ে তুলতে হবে। পাশাপাশি তাদের দেশপ্রেম ও নৈতিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিতে হবে। কারণ দেশের প্রতি ভালোবাসা ও সমাজে নৈতিকতার চর্চা থাকলে সবাই নিরাপদ থাকবে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মূল চেতনা ছিল ‘বৈষম্যবিরোধী’ সমাজ। সেটা গড়তে হলে দেশপ্রেমিক, সৎ ও নৈতিক মানুষ গড়া জরুরি। 

আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার খোলনলচে বদলে পুরোপুরি ঢেলে সাজানোর এখনই সময়। এটা অত্যন্ত শ্রমসাধ্য একটি কাজ। তাই অতি প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে আপাতত প্রতিষ্ঠানগুলোকে সচল করা হোক। পাশাপাশি গ্রহণযোগ্য শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে একটি কমিশন গঠন করা হোক। সেই কমিশন দেশের সর্বস্তরের শিক্ষক-অভিভাবক-শিক্ষার্থী-নিয়োগকর্তাদের মতামত ও সমৃদ্ধ দেশগুলোর অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করুক। যাতে সেই আলোকে আমরা জাতি হিসেবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রেরণা পাই। 

ড. মো. আব্দুল হামিদ: শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ও ‘শিক্ষা স্বপ্ন ক্যারিয়ার’ বইয়ের লেখক


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
মাদরাসা শিক্ষকরাও অষ্টম গ্রেড পাবেন - dainik shiksha মাদরাসা শিক্ষকরাও অষ্টম গ্রেড পাবেন নেড়ি কুকুরের ভাষণে শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি নিয়োগ বিত্তান্ত - dainik shiksha নেড়ি কুকুরের ভাষণে শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি নিয়োগ বিত্তান্ত বাংলাদেশের পাঠ্যবই ভারতে ছাপাতেই হবে কেনো? - dainik shiksha বাংলাদেশের পাঠ্যবই ভারতে ছাপাতেই হবে কেনো? অধ্যক্ষ জুবাইদা রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান হচ্ছেন! - dainik shiksha অধ্যক্ষ জুবাইদা রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান হচ্ছেন! ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার : সেনাবাহিনী যা যা করতে পারবে - dainik shiksha ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার : সেনাবাহিনী যা যা করতে পারবে তিন ক্যাটাগরির গুণী শিক্ষক বাছাইয়ে নাম পাঠানোর আহ্বান - dainik shiksha তিন ক্যাটাগরির গুণী শিক্ষক বাছাইয়ে নাম পাঠানোর আহ্বান মাদকের গডফাদারদের ধরার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার - dainik shiksha মাদকের গডফাদারদের ধরার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার শিক্ষা প্রশাসনে বদলি আতঙ্কে নাহিদ-দীপু সিন্ডিকেটের ৯২ কর্মকর্তা - dainik shiksha শিক্ষা প্রশাসনে বদলি আতঙ্কে নাহিদ-দীপু সিন্ডিকেটের ৯২ কর্মকর্তা দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0026838779449463