স্বাধীনতা বিরোধী, যুদ্ধাপরাধী সন্ত্রাসী সংগঠন জামায়াত শিবিরের নাশকতা করার আশঙ্কায় সংসদ সদস্য ড. মো. আওলাদ হোসেনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা রাজপথে সতর্কাবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীর শ্যামপুর-কদমতলী এলাকায় এ মিছিল করা হয়।
সমাবেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ড. মো. আওলাদ হোসেন বলেন, সাম্প্রতিক কোটা বাতিলের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সহিংসতায় জামাত-শিবির সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
ওরা সারা দেশে ও রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া এলাকায় হামলা, ভাংচুর, নিপীড়ন, নির্যাতন, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিংক রোডের সাইনবোর্ড এলাকায় সন্ত্রাসীরা কর্তব্যরত সোনালী নামে এক নারী সাংবাদিককে নির্যাতন করেছে, গ্যাস লাইটার দিয়ে চেহারায় আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে, টেনে হিচড়ে গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। পরে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা চালায়। কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, হত্যাযজ্ঞ, নারী নির্যাতন হয়েছে, তা থেকে ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিদের ধ্বংসযজ্ঞ ও নারী নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, জাকির হোসেন, সভাপতি, শ্রমিকলীগ, ফেরদৌসী ইয়াসমীন পপি, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগ, শরীফ মোহাম্মদ শাজাহান, দপ্তর সম্পাদক, শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, লিয়াকত মুফতী, সভাপতি, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, অ্যাড. ফারুক, সভাপতি, ৫২ নং ওয়ার্ড ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, আলমগীর হোসেন, সাবেক সদস্য, জেলা পরিষদ, শাহিদ মাহমুদ হেমি, সদস্য কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ, হাজী মহব্বত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক, ৫৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক, ৫২ নং ওয়ার্ড ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, রফিকুল ইসলাম শাহীন, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, হানিফ সরকার, সভাপতি, ৫৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, দবীর হোসেন, সভাপতি, ৫২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ, আরিফুর রহমান রুবেল, সাধারণ সম্পাদক, ৫২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ, ফরিদ হোসেন, সভাপতি, ৫৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, বিল্লাল হোসেন, সভাপতি, শ্যামপুর থানা শ্রমিক লীগ।