সপ্তম শ্রেণির বইয়ে ইতিহাসে বড় পরিবর্তন

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

পাঠ্যবইয়ে এতদিন ধরে শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধের যে ইতিহাস পড়ে আসছিল সেটিতে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে সরকার। এতে প্রথমবারের মতো পাঠ্য হলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ও ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। শুধু ইন্দিরা গান্ধীই নন, ওই সময়ে ভারতের সহযোগিতার কথাও শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্য করা হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন’ বইয়ে এই পরিবর্তন দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়,  বইটির চার নম্বর অধ্যায়ে ৬২ থেকে ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠা পর্যন্ত ‘মুক্তিযুদ্ধের দেশি ও বিদেশি বন্ধুরা’ শীর্ষক শিরোনামে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। অনেকটা গল্পের ছলে পাঠ্যবইয়ে তাদের কর্মকাণ্ড। তুলে ধরা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা সহজেই বিষয়গুলো বুঝতে পারে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) কর্মকর্তারা বলেছেন, এতদিন পাঠ্যবইয়ে মুক্তিযুদ্ধের কিছু গৎবাধা ইতিহাস ছাপানো হতো। এ বছরের পাঠ্যবইয়ে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসের পাশাপাশি দেশি ও বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতাকেও স্থান দেয়া হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশিদের মধ্যে যারা অবদান রেখেছিলেন তাদের সম্পর্কেও জানতে পারবে।

নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বই’ ঘেঁটে দেখা গেছে, বইয়ের মলাটের পরের পৃষ্ঠায় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে

সহায়তাকারী কয়েকজন বিদেশি বন্ধুর ছবি দিয়ে নিচে নাম লিখে দেয়া হয়েছে। ছবিতে প্রথমেই ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছবি সবার চেয়ে বড় করে দেয়া হয়েছে। পরে বইয়ের ৬২ থেকে ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠা পর্যন্ত ‘মুক্তিযুদ্ধের দেশি ও বিদেশি বন্ধুরা’ শীর্ষক শিরোনামে লেখা অধ্যায়ে বিদেশি বন্ধুদের মধ্যে কে কীভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছিলেন তার বর্ণনাও দেয়া হয়েছে। এর ফলে প্রথমবারের মতো পাঠ্য হলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু ও ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।  

ইন্দিরা একা নন; তার সঙ্গে রয়েছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল স্যাম মানেকশ, আমেরিকান সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ভারতীয় সেতারবাদক ও সংগীতশিল্পী পণ্ডিত রবিশঙ্কর, জার্মান ফেডারেল রিপাবলিকের সাবেক চ্যান্সেলর উইলি ব্রাস্ট, রাশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আলেক্স কোসিজিন, যুগোস্লাভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো, ফরাসি লেখক ও রাজনীতিবিদ আঁন্দ্রে মালরোঁ, ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব, আমেরিকান সাংবাদিক সিডনি শনবার্গ, আমেরিকান কবি এলেন গিন্সবার্গ, ব্রিটিশ সাংবাদিক সায়মন ড্রিং ও বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষক উইলিয়াম এ এস অর্ডারল্যান্ড, স্থান পেয়েছেন মাদার তেরেসাও।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বুধবার চাঁদপুরের একটি অনুষ্ঠানে বলেন, শিক্ষাব্যবস্থায় শুধু পরিবর্তন নয়, একেবারে রূপান্তর যদি ঘটানো না যায়, তাহলে একুশ শতকের যত চ্যালেঞ্জ আছে, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যত চ্যালেঞ্জ আছে, সেগুলো মোকাবিলা করা যাবে না। এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, সারা বিশ্বের মত। বাংলাদেশের শিক্ষাবিদরা বহু আগে মতটি দিয়েছিলেন। তার ভিত্তিতে সরকার কাজটি করেছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেক বেশি পরীক্ষানির্ভর ছিল। সনদ পাওয়াটাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। এ জন্য শেখার পদ্ধতিতে একটা পরিবর্তন আনা দরকার ছিল। এখন আমরা সেই জায়গা থেকে বের করে এনেছি। আগে আমাদের শিক্ষকরা পড়াতেন, আমরা তা মুখস্ত করতাম। কিন্তু কী শিখছি, তা কাজে লাগাতে পারিনি। এখন মূলত শিখনপদ্ধতির পরিবর্তন করা হচ্ছে। কাজেই আগের বিষয়গুলো ঠিক থাকবে, শুধু নতুন কিছু প্রযুক্তি আসবে, নতুন কিছু বিষয় আসবে, সেগুলো এখন পড়ে পড়ে শিখবে। প্রতিটি শিক্ষার্থী যাতে এখন বই পড়ে পড়ে শিখতে পারে। আমরা শুধু প্রাথমিক নয়, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক, কারিগরি, মাদ্রাসা ও উচ্চশিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসছি। সবকিছু মিলে আমাদের আনন্দময় শিক্ষাব্যবস্থা করা হচ্ছে।


সপ্তম শ্রেণির ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ে’ ‘মুক্তিযুদ্ধের দেশি ও বিদেশি বন্ধুরা’ শীর্ষক অধ্যায়টি শুরু হয়েছে এভাবে- ‘মামুন আজ ক্লাসে এসে ওর বন্ধুদের বলল সে এবার ইদের বন্ধে মা বাবার সঙ্গে ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বেড়াতে গিয়েছিল। জাদুঘরে তারা মাদার তেরেসাসহ আরো কয়েকজন বিখ্যাত মানুষের ছবি দেখেছে, যারা বিদেশি হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পক্ষে খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ সাংবাদিক, কেউ রাজনীতিবিদ, কেউ বা সমাজকর্মী ছিলেন।

মিলি বলল, তাই নাকি! তোমার কথা শুনে আমারও তাদের দেখতে ইচ্ছে করছে। এমন সময় খুশি আপা ক্লাসে প্রবেশ করে তাদের কাছে জানতে চাইলেন তারা কোন বিষয় নিয়ে কথা বলছে। মিলি বলল, আপা মামুন এবারের ছুটিতে ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বেড়াতে গিয়েছিল। সেখানে সে অনেক বিখ্যাত মানুষের ছবি দেখেছে, যারা বিদেশি হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের সাহায্য করেছিলেন। ওর কথা শুনে আমাদেরও সে সব বিখ্যাত মানুষ দেখতে ইচ্ছা করছে। খুশি আপা বললেন, তাই! তাহলে চলো আমরা এ রকম কয়েকজন বিখ্যাত মানুষের ছবি দেখি। ছবিতে সাইমন ড্রিং, শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী, মাদার তেরেসা, লিওনিদ ব্রেজনেভ, শরণার্থী শিবিরে এডওয়ার্ড কেনেডি, জর্জ হ্যারিসন, পণ্ডিত রবিশংকর এবং তাজউদ্দীন আহমদ। খুশি আপা যখন শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চাইলেন ছবির ব্যক্তিদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কী তখন দেখা গেল ওরা আন্দাজ করে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলতে পারলেও বিস্তারিত তেমন কিছু জানে না।

খুশি আপা বললেন, চলো তাহলে এসব বিখ্যাত মানুষদের মধ্যে থেকে একজনের সম্পর্কে জেনে নিই। তার নাম সাইমন ড্রিং। তিনি পেশায় ছিলেন একজন সাংবাদিক। বাংলাদেশের বন্ধু সাইমন ড্রিংকে বলা হয় বাংলাদেশের একজন ‘প্রকৃত বন্ধু’। খুশি আপা হেসে বললেন, দেশি সাংবাদিকরাও দুঃসাহসী কাজ করেছেন। রবিন জিজ্ঞেস করল, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কি সারা বিশ্বেই আলোড়ন ফেলেছিল? খুশি আপা মাথা নেড়ে বললেন, আমরা একা ছিলাম না। তাছাড়া বিশ্বের একটা অঞ্চলে যুদ্ধ বাধলে পাশের দেশ তো চুপ থাকতে পারে না। এমনকি মানবিক সংকট হলেও তারা নিশ্চুপ থাকতে পারে না। ওদের এ আলোচনায় জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশন, সেভ দ্য চিলড্রেনসহ আরো কিছু কিছু বিদেশি ও দেশি সংস্থার নাম উঠে আসে।

স্বাভাবিক মিত্র ভারত, শরণার্থীর ঢল : ১৯৭১-এর পঁচিশে মার্চ মধ্য রাতে পাকিস্তানি বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে এদেশে যে নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করেছিল তা থেকে প্রাণ বাঁচাতে প্রথমে হাজার হাজার ও পরে লাখ লাখ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে শুরু করে। বিদেশে আশ্রয় নেয়া এই মানুষদেরই বলা হয় শরণার্থী। তারা মূলত আমাদের সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নেন। তবে পূর্ব দিকের ত্রিপুরা রাজ্যও হয়ে উঠেছিল একটি বড় আশ্রয়কেন্দ্র। উত্তর-পূর্বের মেঘালয় রাজ্যেও কিছু মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন। অল্প কিছু মানুষ মিয়ানমারেও আশ্রয় নেন। মুক্তিসংগ্রামের সময় ভারতের রাজধানী দিল্লি রাজনৈতিক কারণে, কলকাতা বাংলাদেশ সরকারের সব কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্র হিসেবে এবং আগরতলা শরণার্থীদের বড় অংশের ট্রানজিট ও যুদ্ধের প্রস্তুতি ক্যাম্প হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তখন বাস্তবতাই প্রতিবেশী ভারতকে বাংলাদেশের সংগ্রামে যুক্ত করে নিয়েছিল। এই যোগ ছিল বহুমাত্রিক। যুদ্ধের পুরো ৯ মাসজুড়েই ভারতের দিকে শরণার্থীর ঢল বহমান ছিল। ভারত সেদিন শরণার্থীদের জন্য সীমান্তের সব পথ খুলে দিয়েছিল, শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছিল, তাদের খাবার ও ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করেছিল। ৯ মাসে ভারতে আশ্রয় নেয়া শরণার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় এক কোটি। মনে রেখো, তখন দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল সাড়ে সাত কোটি।

রাজনৈতিক সংযোগ : তোমরা তো জানো ২৫ মার্চ মধ্যরাতে নিজ বাড়িতে গ্রেপ্তার বরণ করার আগে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদকে নির্দেশ দিয়েছিলেন স্বাধীনতার সংগ্রাম যেন এগিয়ে নেয়ার উদ্যোগ নেন। তাজউদ্দীন প্রথমে কয়েক দিন আত্মগোপনে থেকে দলের কয়েকজন নেতাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। পাকিস্তানি আক্রমণের প্রায় পরপর ৩১ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর উদ্যোগে সে দেশের পার্লামেন্ট লোকসভায় বাংলাদেশের অনুকূলে প্রস্তাবটি গ্রহণ করা হয় ‘আমাদের সীমান্তের এত কাছে যে ভয়াল মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে তার প্রতি এই সংসদ উদাসীন থাকতে পারে না। এই সংসদ প্রত্যয়ের সঙ্গে তাদের জানাতে চায় যে তাদের (বাংলাদেশের জনগণকে) সংগ্রাম ও ত্যাগ ভারতের জনগণের সর্বাত্মক সহানুভূতি ও সমর্থন লাভ করবে।’ আর জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি শ্রী সমর সেন জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব উ থাণ্টকে এক চিঠিতে জানান, ‘বাংলাদেশের জনগণের ওপর পশ্চিম পাকিস্তানি সৈন্যদের শোষণ ও অবমাননাকর আচরণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে একে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয় ভেবে আর চুপ থাকা যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের বিবেচনায় এখানে হস্তক্ষেপ প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।’ এই অবস্থায় যখন তাজউদ্দীন ও তার সঙ্গীরা ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন। তখন তার কাছ থেকে সহায়তার আশ্বাস পেতে দেরি হয়নি।

তাজউদ্দীন যেসব বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছিলন সেগুলো হলো- মুক্তিসংগ্রামে সর্বাত্মক সহযোগিতা, প্রবাসী সরকার গঠনে সহায়তা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও উপযুক্ত অস্ত্র সহায়তা এবং শরণার্থীদের জন্যে সবরকম মানবিক সাহায্য। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস নিয়ে দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরে তাজউদ্দীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম সরকার গঠনের উদ্যোগ নেন। ভারত সে কাজেও সহযোগিতা দেয়। তোমরা জানো যে সরকার গঠিত হয়েছিল বর্তমান মুজিবনগর, তৎকালীন কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায়, ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে। তবে সরকারের দপ্তর ছিল কলকাতায়।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রও চট্টগ্রাম, আগরতলা হয়ে কলকাতায় স্থাপিত হয়। এই সময় ভারতের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে জাতীয় কংগ্রেস ছিল লোকসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল। তাই ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে সরকারও ছিল তাদের। তবে লোকসভায় সক্রিয় ছিল আরো কয়েকটি দল- ভারতীয় কম্যুনিস্ট পার্টি (সিপিআই), ভারতীয় কম্যুনিস্ট পার্টি (মার্ক্সিস্ট), ভারতীয় জনতা দল প্রভৃতি। ইন্দিরা গান্ধী সবার মতামত নিয়ে বাংলাদেশ ইস্যুতে একটি শক্তিশালী সর্বসম্মত রাজনৈতিক অবস্থান নেন। এতে বাংলাদেশের জন্যও কাজ করতে বিশেষ সুবিধা হয়।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
কাল থেকে শিক্ষা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী চলবে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় - dainik shiksha কাল থেকে শিক্ষা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী চলবে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান বাড়ানোর নির্দেশ রাষ্ট্রপতির - dainik shiksha বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান বাড়ানোর নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে দেশজুড়ে সংহতি সমাবেশ - dainik shiksha ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে দেশজুড়ে সংহতি সমাবেশ সব মাদরাসার ওয়েবসাইট ও তথ্য হালনাগাদের নির্দেশ - dainik shiksha সব মাদরাসার ওয়েবসাইট ও তথ্য হালনাগাদের নির্দেশ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক : দুই মন্ত্রণালয় যা করবে - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক : দুই মন্ত্রণালয় যা করবে নার্সিং-মিডওয়াইফারি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ - dainik shiksha নার্সিং-মিডওয়াইফারি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয় সিনিয়র আইনজীবীরা বিচার বিভাগের স্বার্থে কথা বলবেন, আশা প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha সিনিয়র আইনজীবীরা বিচার বিভাগের স্বার্থে কথা বলবেন, আশা প্রধান বিচারপতির দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0028769969940186