সরকারিকরণ : প্রত্যাশা প্রাপ্তি বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

জহুরুল ইসলাম |

সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ‘২০১৮ এর ৯-এ উল্লেখ আছে, বেতন-ভাতাদি নির্ধারণ- অস্থায়ীভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীগণ, সংশ্লিষ্ট কলেজ সরকারিকরণের তারিখ হইতে, বিদ্যমান জাতীয় বেতন স্কেলে সংশ্লিষ্ট গ্রেডের প্রারম্ভিক ধাপে স্ব-স্ব পদের বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হইবেন।

 এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ৭ম গ্রেডে বেতন-ভাতাদি প্রাপ্ত শিক্ষকগণ। ইতোমধ্যেই সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ‘২০১৮ এর মাধ্যমে আত্তীকৃত ৭ম গ্রেডে বেতন-ভাতাদি প্রাপ্ত শিক্ষকদের ৯ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করার জন্য ডিভিশনাল কন্ট্রোলার অব অ্যাকাউন্টসের কার্যালয় থেকে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। আবার যে সব প্রদর্শক ও গ্রন্থাগারিক ৯ম গ্রেডে বেতন-ভাতাদি পেতেন, তাঁদেরও ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করার জন্য ডিভিশনাল কন্ট্রোলার অব অ্যাকাউন্টস-এর কার্যালয় থেকে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

যদি কলেজগুলো সরকারি না হয়ে বেসরকারি থাকত, তবে ৭ম গ্রেডে কর্মরত শিক্ষকরা অনেকেই ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দেই সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেতেন। সদ্য সরকারিকৃত কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা এখনও বেসরকারি নিয়মেই এমপিও বেতন-ভাতাদি পাচ্ছেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় প্রায় ৫৭৮ জন ৭ম গ্রেডে কর্মরত শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি বঞ্চিত হয়েছেন। বর্তমান এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো ‘২০২১ অনুসারে কর্মরত প্রভাষকদের ১ : ১ হিসেবে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি এবং যাঁদের চাকরিকাল ১৬ বছর পূর্ণ হয়েছে, তাঁদের সরাসরি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি প্রদান করা হচ্ছে। শুধু সরকারি হওয়ার সুবাদে প্রায় ৫,৮৬৪ জন শিক্ষক এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এই বিষয়টিও অযৌক্তিক, অমানবিক ও বৈষম্যমূলক।

সদ্য সরকারি হওয়া কলেজগুলোর মধ্যে ১৭টি কলেজ রয়েছে নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান এবং ২৮টি কলেজ রয়েছে। ইন্টারমিডিয়েট স্তর এমপিওভুক্ত হলেও ডিগ্রি স্তর নন-এমপিও। আবার  ডিগ্রি স্তর এমপিওভুক্ত থাকলেও বিষয়ভিত্তিক তৃতীয় শিক্ষক রয়েছেন নন-এমপিও। বেসরকারি কলেজে বর্তমানে এমপিওভুক্ত ডিগ্রি কলেজে তৃতীয় শিক্ষককে এমপিওভুক্ত করা হচ্ছে। সদ্য সরকারি হওয়া কলেজসমূহের মধ্যে ১৭টি  ইন্টারমিডিয়েট স্তরের নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান এবং ২৮টি কলেজ ডিগ্রি স্তর নন-এমপিও বিগত সময়ের এমপিওর্ভুক্তিকরণের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। শুধু সরকারিকরণের প্রক্রিয়ায় থাকার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি থেকে বিরত রাখা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছে।

সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ‘২০১৮ এর ১২- এ উল্লেখ আছে, পদোন্নতি: সরকারিকৃত কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীগণের পদোন্নতিযোগ্য স্থানান্তরিত পদসমূহে সংশ্লিষ্ট কলেজে কর্মরত আত্তীকৃত শিক্ষক ও কর্মচারীগণ পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হইবেন এবং উক্ত ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজের সরকারিকরণের অবব্যহিত পূর্বের, ক্ষেত্রমত, বিষয় বা পদভিত্তিক জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে, সরকার কর্তৃক নির্ধারিত শর্তপূরণ সাপেক্ষে পদোন্নতি প্রদান করা যাইবে। 

  
এই বিধি মোতাবেক পদ স্থানান্তর বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তির নীতিমালা অনুযায়ী  কর্মরতদের পদ সৃজন হলেও অধিকাংশ কলেজে অনেক বিষয়ে সহকারী অধ্যাপকের পদই সৃজন হবে না। তাই এনাম কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অথবা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন অনুসারে পদ ও পদ সোপান সৃজন না করা হলে আত্তীকৃতদের কোন দিনই প্রমোশন হবে না।

সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা ‘২০১৮ এর ১৪(১)-এ উল্লেখ আছে, কার্যকর চাকরিকাল- সরকারিকৃত কলেজে আত্তীকৃত কোনো শিক্ষক বা কর্মচারী সংশ্লিষ্ট কলেজে সরকারিকরণের অব্যবহতি পূর্ব পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে উক্ত কলেজে সর্বমোট যে সময়কাল চাকরি করিবেন, উক্ত চাকরিকালের অর্ধেক সময় সংশ্লিষ্ট শিক্ষক বা কর্মচারী কার্যকর চাকরিকাল হিসাবে গণ্য হইবে। 

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চাকরি ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে অধিকতর আইনি কাঠামো দ্বারা সুরক্ষিত, যা পূর্বে ছিল না। এমপিওভুক্ত শিক্ষকগণ এখন জাতীয় রাজস্ব বাজেট, জাতীয় বেতনস্কেল, জাতীয় বেতন কোডের অধীনে এমপিও শিট ও সরকার প্রদত্ত সার্ভিস ইনডেক্স নং এর মাধ্যমে ১০০% Government- salaried employees মর্যাদার অধিকারী এবং শিক্ষামন্ত্রণালয়ের বিধি-বিধান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান, কল্যাণ ট্রাস্ট আইন ১৯৯০, কল্যাণ ট্রাস্ট প্রবিধানমালা-১৯৯৯, অবসর সুবিধা আইন-২০০২, অবসর সুবিধা প্রবিধানমালা-২০০৫ ইত্যাদি দ্বারা তাঁদের চাকরি নিয়ন্ত্রিত এবং সর্বোপরি, এমপিও শিট এবং ডিজিতে বা ব্যানবেইসে শিক্ষকতথ্য সার্ভার দ্বারা তাঁদের কার্যকর চাকরিকাল এখন সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণযোগ্য। রেফারেন্স হিসেবে অবসর সুবিধা আইন-২০০২ এর অধীনে প্রণীত এসআরও নং ০৬/আইন/২০০৫ তাং ০৮/০১/২০০৫ এর উপবিধি ২ (চ) তে এমপিওভুক্ত কার্যকর চাকরিকালের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে- ‘কার্যকর চাকরীকাল অর্থ মোট চাকরীকাল হইতে অসাধারণ ছুটি, কর্তব্যকাল হিসাবে গণ্য হয় নাই এমন সাময়িক বরখাস্তকাল, এমপিওবর্হিভূত চাকরীকাল, অননুমোদিত অনুপস্থিতি ও চাকরীর বিরতি ব্যতীত অবশিষ্ট চাকরীকাল’। একই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত দুই এসআরও-তে দুই ধরনের কার্যকর চাকরিকালের সংজ্ঞা প্রদান অযৌক্তিক ও সাংঘর্ষিক। সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প হতে রাজস্বখাতে স্থানান্তরের সময় সংশিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ১০০% কার্যকর চাকরিকাল গণনার বিধান রয়েছে। তাহলে বেসরকারি কলেজের শিক্ষকদের বেলায় কেন বৈষম্য? বেসরকারি কলেজের শিক্ষকদের বেতন এখন আয়কর প্রদানের আওতায় আনা হয়েছে। আয়কর নেওয়ার সময় ১২ মাস হিসাব করে তথা বাৎসরিক হিসেবে নেয়া হয়। কিন্তু চাকরিকাল গণনা করার ক্ষেত্রে ৫০% গণনা করার প্রবিধান প্রহসনমূলক। বেসরকারি কলেজে ১০০% কার্যকর চাকরিকাল গণনা করেই ডিজিকর্তৃক বেসরকারি কলেজের শিক্ষকদের প্রমোশন তথা অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সহকারি, সিনিয়র প্রভাষক পদে পদোন্নতি ও বেতন স্কেল প্রদান করে থাকে। এই বিধিমালায় সংশ্লিষ্ট জাতীয়করণকৃত কলেজের চাকরিকাল গণনা করা হয়। পূর্ববর্তী এক বা একাধিক কলেজের বৈধ-নিরবচ্ছিন্ন অভিজ্ঞতা বা চাকরিকাল গণনার কোন সুযোগ রাখা হয়নি। প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন সরকারি ও বেসরকারি উভয় কলেজের ক্ষেত্রেই একটি স্বাভাবিক স্বীকৃত প্রক্রিয়া। সরকারি কলেজে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন হয় ট্রান্সফার বা প্রমোশনের কারণে এবং বেসরকারি কলেজে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন হয় পুনর্নিয়োগের মাধ্যমে। তাই পূর্ববর্তী এক বা একাধিক কলেজের অভিজ্ঞতা তথা কার্যকর চাকরিকাল গণনা না করা হলে অনেক শিক্ষক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই ৫০% কার্যকর চাকরিকাল কর্তন অযৌক্তিক, অমানবিক, বৈষম্যমূলক ও আইনবহির্ভূত। 

আত্তীকৃতদের ওপর নির্ভর করে গড়ে ওঠা শিক্ষা ক্যাডারটি পদোন্নতি ও সুযোগ-সুবিধা ভোগের ক্ষেত্রে ক্যাডার আন্তঃবৈষম্যের শিকার। অন্য ক্যাডাররা যেখানে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি পায়, সেখানে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতি হয় বিষয়ভিত্তিতে। অন্য ক্যাডাররা যেখানে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি পেয়ে গ্রেড-১ এ চলে যায়, সেখানে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতি পেয়ে ৩য় গ্রেডে যেতে পারে। মাউশির মহাপরিচালকের পদটি গ্রেড-১ মর্যাদার হওয়ায় এই পদে সরাসরি পদায়ন দেয়া হয় না। যাঁকেই এই পদে পদায়ন দেয়া হয়, তাঁকেই মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) হিসেবে পদায়ন দেয়া হয়ে থাকে। মহাপরিচালকসহ মাউশির আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে জেষ্ঠ্যতা লঙ্ঘন যেন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। একজন ৩য় গ্রেডের কর্মকর্তা সুযোগ-সুবিধা ভোগের দিক থেকে অন্যান্য ক্যাডারের ৬ষ্ঠ গ্রেড কর্মকর্তার সমান সুযোগ-সুবিধাও পায় না, এমনকী অন্যান্য কিছু নন-ক্যাডার ২য় শ্রেণির কর্মকর্তার চেয়েও কম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। পদোন্নতির অসঙ্গতির জন্য অনেক সিনিয়র ক্যাডার কর্মকর্তাকে অনেক জুনিয়র ক্যাডার কর্মকর্তার অধীনে চাকরি করতে হয় এমনকী জুনিয়র ক্যাডার কর্মকর্তা অনেক সিনিয়র ক্যাডার কর্মকর্তার এসিআর লেখেন। এতে করে বাইচান্স ক্যাডারের মধ্যে অসন্তোষ চরমে উঠেছে। এছাড়া বিভিন্ন সময় বেসরকারি কলেজ সরকারি হওয়ায় এসব কলেজের শিক্ষকগণ এবং ১০% কোটায় শিক্ষা ক্যাডারে পার্শ্বপ্রবেশ করেছে। সবাইকে গ্রেডেশন তালিকায় রেখে পদোন্নতি প্রদানের যে ব্যবস্থা ছিল, সে ব্যবস্থায় দেখা দিয়েছে সঙ্কট। আত্তীকৃতদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। আত্তীকৃতদের চাকরি স্থায়ীকরণ ও নিয়মিতকরণের ফাইল বছরের পর বছর ফেলে রাখা হয়েছে। দেয়া হচ্ছে না বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ, এমনকী পদোন্নতির গ্রেডেশন তালিকায় নাম থাকলেও পদোন্নতির জন্য বিবেচনা না করাটাই যেন এখন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। আত্তীকরণের প্রক্রিয়ার অসঙ্গতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের কোন উদ্যোগ যেমন চোখে পড়ে না, তেমনি আত্তীকৃত শিক্ষকদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলেও পাওয়া যায় না কোন অনুমতি।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষকরা ক্যাডার নন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষকরা রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র মর্যাদা ভোগ করেন,  অনেক দেশে আদালতে শিক্ষকদের চেয়ার দেয়া হয় এবং বিশ্বের অনেক দেশে শিক্ষককে গ্রেফতার করতে সরকারের অনুমতি লাগে। স্বতন্ত্র বেতন স্কেল ভোগ এবং বিশ্বের অনেক দেশে শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর, এমনকী বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর। ভারতেও শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর করতে যাচ্ছে। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে এবং বিগত ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের জাতীয় নির্বাচনের আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল দেয়ার কথা উল্লেখ ছিল। স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকগণ অবকাশ ছুটিজনিত চাকুরি করেন। ক্যাডারা শুক্র, শনিবার ছুটি ভোগ করে আর বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কলেজ পর্যায়ে কর্মরতরা শুধু শুক্রবার ছুটি ভোগ করে। আমাদের দেশে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিতদের অবসর গমনের ক্ষেত্রে কারও বয়স ৫৯ বছর আবার কারও বয়স ৬০ বছর এবং শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অবসর গমনের বয়স ৬৫। আমাদের দেশে বিসিএস (বিচার) ছিল, তারাও অবকাশ ছুটিজনিত চাকরি করতেন। তারা আদলতে রিট করে ন্যাশনাল জুডিসিয়াল সার্ভিস প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আমাদের দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে বিরাজমান সমস্যা ও আকাশ পাতাল বৈষম্য হ্রাসের জন্য ন্যাশনাল জুডিশিয়াল সার্ভিসের আদলে ন্যাশনাল এডুকেশন সার্ভিস কমিশন প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।


লেখক : জহুরুল ইসলাম, সভাপতি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি সরকারি কলেজ শিক্ষক সমিতি (সকশিস)


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0033130645751953