হাবিপ্রবিতে ১৪তম জাতীয় স্নাতক অলিম্পিয়াড

দৈনিক শিক্ষাডটকম, দিনাজপুর |
দৈনিক শিক্ষাডটকম, দিনাজপুর : দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) ১৪তম জাতীয় স্নাতক অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বাংলাদেশ ম্যাথম্যাটিকাল সোসাইটি এবং এএফ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে হাবিপ্রবির গণিত বিভাগে ১৪তম জাতীয় স্নাতক অলিম্পিয়াডের রংপুর বিভাগীয় আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
 
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। এছাড়াও বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তরিকুল ইসলাম। আরো উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. কল্যাণ কুমার দে, ই-ম্যাথ বাংলাদেশের গবেষক কাজী মো. খাইরুল বাশার, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন হাবিপ্রবির গণিত বিভাগের অধ্যাপক এস এম শহীদুল ইসলাম।
 
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান বলেন, গণিত একজন মানুষের জ্ঞানের তীক্ষ্ণতা এবং বুদ্ধির প্রখরতাকে গভীর করে। বিজ্ঞানের প্রতিটা ক্ষেত্রেই গণিতের ব্যাবহার হয়ে থাকে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের জন্য গাণিতিক মডেল ব্যবহৃত হয়। গণিত অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে গণিত ভীতি যেমন দূর হয়, তেমনি গণিতের প্রসারে আগ্রহী হবে।
 
সমাপনী বক্তব্যে রংপুর বিভাগীয় ১৪তম গণিত অলিম্পিয়াডের আহ্বায়ক এবং গণিত বিভাগের অধ্যাপক এসএম শহীদুল ইসলাম বলেন, গণিতের চর্চার মাধ্যমেই এর প্রসার হবে। গণিত অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভিন্নধর্মী গাণিতিক বিশ্লেষণে আগ্রহী হবে।
 
উল্লেখ্য, ১৪তম জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে রংপুর অঞ্চলের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৬টি কলেজের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মোট ১১৭ জন স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী উক্ত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সকাল ১০টায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় অলিম্পিয়াডের আয়োজন। এরপর এক বর্ণাঢ্য র‍্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক প্রদক্ষিণ করে। অলিম্পিয়াড পরীক্ষার শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-১ ভবনে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। প্রশ্নোত্তর পর্বের শেষে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
 
 

পাঠকের মন্তব্য দেখুন
যারা আপনাদের সেবা করবে তাদের ভোট দেবেন: সারজিস - dainik shiksha যারা আপনাদের সেবা করবে তাদের ভোট দেবেন: সারজিস মাদরাসায় অনুপস্থিত থেকেও ১১ মাসের বেতন তুলেছেন শিক্ষক - dainik shiksha মাদরাসায় অনুপস্থিত থেকেও ১১ মাসের বেতন তুলেছেন শিক্ষক এখনো প্রস্তুত হয়নি একাদশের, পাঁচ বইয়ের পাণ্ডুলিপি - dainik shiksha এখনো প্রস্তুত হয়নি একাদশের, পাঁচ বইয়ের পাণ্ডুলিপি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সেই অভিযুক্ত রেবেকাই এবার মাউশি ঢাকার ডিডি! - dainik shiksha সেই অভিযুক্ত রেবেকাই এবার মাউশি ঢাকার ডিডি! ৬৬ জন ছাত্রকে পাঁচচুলো করলেন শিক্ষক - dainik shiksha ৬৬ জন ছাত্রকে পাঁচচুলো করলেন শিক্ষক শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকারের নতুন পদক্ষেপ - dainik shiksha শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকারের নতুন পদক্ষেপ প্রশ্নফাঁসের তদন্ত নিয়ে সিআইডি ও পিএসসি মুখোমুখি - dainik shiksha প্রশ্নফাঁসের তদন্ত নিয়ে সিআইডি ও পিএসসি মুখোমুখি দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0027661323547363