সেসিপ প্রকল্প, ঠিকাদারি, ফ্লোরা টেলিকম লিমিটেড, বাংলাদেশ সাইন্স হাউজ (জেভি) , নিম্নমানের সফটওয়্যার, শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সেসিপ প্রকল্পের একজন উপপরিচালককে নিয়ে গত কয়েকমাসে একাধিক চিঠি চালাচালি ও ফাইল ওঠানামা হয়েছে। একটি চিঠিতে বলা হয়েছে ‘সরকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, বিদেশীদের নিকট বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।’ অন্যসূত্র মতে, ১৮০ কোটি টাকা মেরেছে মহাপরিচালকসহ কয়েকজন।
কেনাকাটায় দুর্নীতির বিষয়ে সর্বশেষ শোকজ চিঠি দেয়া হয় মহাপরিচালক ও সেসিপ ডিডিকে। তবে, শোকজের জবাবে সন্তুষ্ট নন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন। ৯ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আ ন ম তরিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটা ইউ. ও. নোট। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা ক্যাডারের দুইজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজুর আদেশ। ইত্যাদি ইত্যাদি।
আরো পড়ুন: পিএসসির সদস্য গোলাম ফারুককে নিয়ে ব্যারিস্টার সুমনের প্রশ্ন
তবে, মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক, সেসিপের উপপরিচালক শামসুন্নাহারসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য দুদকে চিঠি লিখেছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাহবুব হোসেন।